কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার প্রক্রিয়া

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করে আপনি কাজ পেতে পারেন। পারমিট ভিসা আবেদন করে কয়েক বছর পর সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করা যায়।বাংলাদেশের মানুষের কাছে কানাডায় যাওয়াটা অনেকটা স্বপ্নের মত।তাই এর প্রক্রিয়া নিয়েই আজকের আর্টিকেল।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

কেউ কেউ পার্মানেন্ট ভিসা নিয়ে গিয়েছে।কেউ বিভিন্ন সমস্যার কারণে নিজ দেশ ছেড়ে গিয়ে কানাডায় নাগরিকত্ব গ্রহণ করে বসবাস করছে। আবার কেউ সরকারিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে কানাডায় গিয়ে কয়েক বছর কাজ করার পর সেখানে স্থায়ীভাবে নাগরিকত্ব লাভ করে বসবাস করছে। কীভাবে কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করা যায় তাই আজকের মূল আলোচ্য বিষয়।

সূচিপত্রঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করে বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ সেখানে গিয়ে কাজ করে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ক্ষেত্রে মূল যে সমস্যা সেটি হচ্ছে, কানাডার ভেতরেও বাইরে থাকা প্রতারক চক্রের মাধ্যমে প্রতারিত হয়ে থাকেন। এর মূল কারণ আমরা ভালোভাবে জানিনা যে কীভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে হয়? অনেকেরই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে অনেক ভুল ধারণা আছে।

বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের মধ্য দিয়ে আপনি কানাডায় যেতে পারবেন। ভিসা আবেদন করে দিলাম,আর চলে গেলাম,কাজ পেয়ে গেলাম ব্যাপারটি এমন নয়। এক্ষেত্রে আপনাকে বিভিন্ন নিয়ম নীতি মানতে হবে। এবং এটি সময়েরও ব্যাপার। ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় আসার জন্য পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ অপেক্ষা করে থাকে। আপনি এটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে চাকরির খবরের মাধ্যমে জানতে পারবেন।

কীভাবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন হয়

কীভাবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন হয়? কানাডায় যখন কোন কোম্পানি তাদের কাজের জন্য নিজ দেশ থেকে লোক খুঁজে না পায় তখন তারা দেশের বাইরে থেকে ওই কাজের জন্য লোক নিতে চায়। তখন তারা তাদের নিজ দেশ অর্থাৎ কানাডার বিভিন্ন চাকরির ওয়েবসাইট গুলোতে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেও যদি তাদের চাহিদা অনুযায়ী লোক না পেয়ে থাকে, তখন তারা সরকারের কাছে আবেদন করে থাকে বাইরে থেকে লোক আনার জন্য।

কানাডার যে ওয়েবসাইটে তাদের চাকরির বিজ্ঞাপন গুলো প্রকাশিত হয়ে থাকে তা হলো www.indeed.com. এর বাইরেও আরো রয়েছে। চাকরির ওয়েবসাইটে গিয়ে LIMA লিখে সার্চ দিতে হবে। তাহলে আপনি তাদের চাকরির অফার গুলো জানতে পারবন।LIMA কথাটির পূর্ণ বাক্য হলো Labor Market Impact Assessment. আপনার চাকরির আবেদন করার পর তাদের যদি আপনার বায়োডাটা পছন্দ হয় তখন আপনাকে তারা ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসা আবেদন করার সুযোগ দিবে।

ওয়ার্ক পারমিট কয় ধরনের হয়

ওয়ার্ক পারমিট কয় ধরনের হয়? ওয়ার্ক পারমিট দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে ওপেন পারমিট এবং অন্যটি হচ্ছে ক্লোজ ওয়ার্ক পারমিট। ওপেন ওয়ার্ক পারমিট হচ্ছে যে, আপনি এমপ্লয়ের আন্ডারে কাজ করতে পারবেন। এমনকি যারা ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষার্থী আছেন তারা পড়াশোনা শেষ করে এই ওপেন ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। যদিও ওপেন ওয়ার্ক পারমিট সবার জন্য নয়। অথবা কোন ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষার্থীর যদি স্পাউস থকে থাকে তাহলে ওপেন ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ক্লোজ ওয়ার্ক পারমিট হলো কোনো নির্দিষ্ট ইমপ্লয়ির আন্ডারে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কাজ করতে হবে। যেটার নির্দিষ্ট একটি সময় থাকবে। এবং আপনি ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে যে কাজগুলা আপনি করতে চান বা যারা আন্ডারে আপনি আসছেন সে জিনিসগুলো আপনাকে মেনশন করতে হবে।এমনকি আপনিকোন লোকেশনে থাকবেন সেটিও আপনাকে মেনশন করতে হবে আবেদনে।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এর ইন্টারভিউ নেয়ার নিয়ম

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এর ইন্টারভিউ নেয়ার নিয়ম রয়েছে।আপনার বায়োডাটা তাদের পছন্দ হওয়ার পর ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকবে। এ ধরনের ইন্টারভিউ তার অনলাইনের মাধ্যমে নিয়ে থাকে। ইন্টারভিউয়ে আপনি পাশ করলে তারা সরকারের কাছে পুনরায় যাচাই-বাছাইয়ের জন্য এল এম আই এর জন্য আবেদন করবে। এরপর সরকার পুনরায় খোঁজ খবর নিবে।

খোঁজ খবর নিয়ে দেখবে যে কোম্পানি টাকা নিয়ে লোক নিয়োগ দিচ্ছে, নাকি যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ দিচ্ছে। কানাডা সরকার খোঁজখবর নেয়ার পর যদি মনে করে আপনি যোগ্য লোক তাহলে তারা আপনার জন্য এলএমআই ইস্যু করবে এবং কোম্পানির কাছ থেকে যদি আপনি জব অফার পেয়ে থাকেন তখনই আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই ভিসার মেয়াদ থাকে দুই বছর। সেখানে গিয়ে আপনি কয়েক বছর কাজ করার পরে স্থায়ী ভাবে থাকার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম

কোন ধরনের প্রতারণার শিকার হতে পারেন

কোন ধরনের প্রতারণার শিকার হতে পারেন? বাংলাদেশের মানুষের কাছে সহজ ভাবে চাকরির অফার পাওয়াটা অনেকটা সোনার হরিণের মত। অনেকেই না বুঝে এই প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে ফেলে। যে কোন কাজে লাগে সেজন্য আপনাকে অবশ্যই সেই কাজের নিয়ম কানুন সম্পর্কে যাচাই বাছাই করে জেনে নিতে হবে। তাহলে আপনি প্রতারণার শিকার হবেন না। অনেকেই আপনাকে জব অফারের নাম করে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে সাত আট লাখ টাকা চেয়ে বসবে।

এবং সেই টাকার বিনিময়ে আপনাকে চাকরি দিবে এবং এল এম আই জোগাড় করে দেবে বলে দাবি করবে। যদি সম্পূর্ণ ভুয়া। জেনে রাখুন,বাইরের দেশগুলোতে টাকার বিনিময়ে কখনোই চাকরি দেয় না। তারা যোগ্যতা দেখেই চাকরি দেয়। আপনার যোগ্যতা না থাকলে আপনি টাকা দিয়েও চাকরি পাবেন না। যখনই আপনাকে কেউ এ ধরনের কথা বলবে আপনি বুঝে নিবেন এর অবৈধভাবে টাকা মেরে নেয়।

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এলএমআইএ কাজের ধরণ

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এলএমআইএ কাজের ধরণ রয়েছে। সেই কাজের লিস্ট গুলো দেখে আপনি কোন কাজে পারদর্শী সেটি বাছাই করার পরে সেই কাজের জন্য আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে পারেন। এখানে ১৩৩০৫টি চাকরির পোস্ট রয়েছে। তারা যেসব কাজের জন্য কানাডা ওয়ার্ক ভিসা দিয়ে লোকা নিয়ে থাকেন তা হলো ওয়েব ডিজাইনার, ডাম্প ট্রাক ড্রাইভার, মেডিকেল orderly, সাইডিং ইনস্টলার, মেটেরিয়াল হ্যান্ডেলার, construction project manager, 

ডেলিভারি ট্রাক ড্রাইভার, আর এম রেজিস্টারেড মিডওয়াইফ, ওইটার/ওয়েট্রেস, কারওয়াশ সুপারভাইজার, বিফ ক্যাটেল হার্ড পারসন অর্থাৎ মাংস কাটার কাজ, সাইট ম্যানেজার ফাস্টফুড হোটেল, ফার্ম ফর ম্যান, ফুড কাউন্টার অ্যাটেনডেন্ট, রিটেলইল সেলস পার্সন, ওয়ার হাউস অ্যাসোসিয়েট, কুক, স্বয়াম্পার ওয়াল ফিল্ড সার্ভিস, ফ্লোর কাভারিং ইনস্টলার, লিগাল এসিস্ট্যান্ট ইমিগ্রেশন, ট্রাভেল এজেন্সি ম্যানেজার, হেড বেকার, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসিস্ট্যান্ট, ইত্যাদি কাজ রয়েছে। এর মধ্য থেকে যেকোনো একটিতে আপনি আবেদন করতে পারেন।

সরকারিভাবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

সরকারিভাবে কানাডা ওয়ার্ক ফরমেট ভিসা আবেদন চাইলে আপনি করতে পারেন। এর মাধ্যমে কোন কোম্পানি নয় বরং সরকারের পক্ষ থেকে আপনাকে চাকরির অফার দেয়া হবে। এর ফলে আপনি এলএমআইএ এর যে দীর্ঘ প্রক্রিয়া রয়েছে তা হয়রানি থেকে বেঁচে যাবেন। ফলে আপনার অনর্থক সময় অপচয় হবে না।

  1. ইন্টারন্যাশনাল মোবিলিটি প্রোগ্রাম বিদেশী কাদের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে আপনাকে সাহায্য করবে যা সারা বিশ্বে বেশি মূল্যবান। অর্থাৎ আপনি এখান থেকে আপনার কাজের জন্য যে দক্ষতা সার্টিফিকেট পাবেন সেটা দিয়ে আপনি পৃথিবীর অন্য দেশেও কাজের সুযোগ পাবেন।
  2. আপনার এলএমআইএ এর প্রয়োজন নেই। এর ফলে ইমিগ্রেশনের লম্বা সময় ধরে প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় এবং নিয়োগকর্তাদের জন্য বাইরের প্রার্থীদের নিয়োগ তাড়াতাড়ি হয়ে যায়।
  3. সরকারি কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে আপনি কাজের কোন বিধি নিষেধ ছাড়াই কাজ করার সুযোগ পাবেন। অর্থাৎ আপনি ওপেন ওয়ার্ক পারমিট পাবেন। যার ফলে আপনি একটি কোম্পানিতেই নয় চাইলে অন্য কোম্পানির অধীনেও কাজ করতে পারবেন।
  4. এর মাধ্যমে আপনি আইএমপি একটি স্পাউসাল ওয়ার্ক পারমিট এর সুযোগ পাবেন। এর ফলে আপনি আপনার ওয়াইফ কে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারবেন এবং কাজ করার অনুমতি পাবেন।

সরকারি কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন কারা করতে পারবে

সরকারি কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন কারা করতে পারবে?ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে চাইলে অবশ্যই আপনার বয়স আঠারো বছর হতে হবে। এবং ৬০ বছরের নিচে হতে হবে। আপনার একাউন্টে কমপক্ষে ২ লক্ষ টাকা থাকতে হবে। যাদের কোয়ালিটি শর্টেজ অকুপেশন লিস্ট অনুযায়ী আছে তারা আবেদন করতে পারবে। এছাড়াও আপনার জেনারেল রিকোয়ারমেন্টস থাকতে হবে। জেনারেল রিকোয়ারমেন্টস হলো

  1. আপনার একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট থাকতে হবে
  2. সঠিক নিয়মে ওয়ার্ড ফরমেট আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। অবশ্যই আপনাকে কানাডিয়ান কোম্পানির জব অফ লেটার পেতে হবে। আপনার ভ্যালিড একটি এলএমআইএ এক্সেম্পশান কোড থাকতে হবে। এই কোডটি দ্বারা বোঝানো হয় যে আপনি কানাডাতে ওয়ার্ড পারমিট ভিসা ছাড়াও কাজ করার জন্য যোগ্য।
  3. আপনাকে নূন্যতম এসএসসি পাস হতে হবে। এবং মোটামুটি ভাবে ইংরেজি বলার দক্ষতা থাকা লাগবে।

কীভাবে আবেদন করবেন

কীভাবে আবেদন করবেন? আপনি Job Bank Canada থেকে কাজ খুঁজে  free way trucking repair এই কোম্পানিতে যদি আপনি আবেদন করেন তাহলে আপনার চাকরি পাবার সম্ভাবনা 99 পার্সেন্ট। কেননা যাদের যোগ্যতা আছে তারা অবশ্যই এই কোম্পানিতে কাজ পাবেন। এর আগেও বহু লোকজন এই কোম্পানিতে কাজ পেয়েছেন। সেজন্য আপনাকে freewaytruckingrepair@gmail.com এই ইমেইল ঠিকানায় আপনার প্রফেশনাল ডকুমেন্টগুলো পাঠাতে হবে। এর মাধ্যমে আপনার একটি প্রপার অ্যাপ্লিকেশন সম্পূর্ণ হবে। এই এপ্লিকেশান করার জন্য আপনার ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড থাকা লাগবে। কারণ আপনাকে ডলারে পেমেন্ট করা লাগবে। না হলে আপনাকে কোনো দোকান থেকে করতে হবে।

সেজন্য এর আগে আপনাকে অবশ্যই একটি প্রপার ক্যানাডিয়ান প্রিমিয়াম রিজিউম এন্ড কভার লেটার তৈরি করতে হবে। সেটি অবশ্যই আপনি Zety Resume Builder or Professional Resume & Cover Letter Tools For Any Job এই টুলস এর মাধ্যমে আপনি তৈরি করে নিবেন।এই প্ল্যাটফর্মটি আপনি গুগলে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। কানাডার জন্য এই প্লাটফর্মের মাধ্যমেই আপনাকে রিজিউমটি তৈরি করে নিতে হবে। কারণ কানাডার জন্য আপনি যেই সেই রিজিউম তৈরি করতে পারেন না। আপনাকে অবশ্যই তাদের উপযুক্ত করে তৈরি করতে হবে এবং এর জন্য আপনার খরচ হবে বারোশো টাকা। এবং সরকারিভাবে ভিসা আবেদনের জন্য এই টাকাটি খুবই সামান্য।

আরও পড়ুনঃ ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেভাবে টাকা ইনকাম করবেন

কানাডা-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এর লক্ষণীয় বিষয়

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন এর লক্ষণীয় বিষয় হলো আপনাকে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশ থেকে আপনি যখন দেশের বাইরে কাজ করতে যাবেন তখন সেখানে শুধু বাংলাদেশী নয় আরো অনেকগুলা দেশের মানুষের সাথে প্রতিযোগিতা করা লাগবে। সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য অবশ্যই সেটি খুব একটি সহজ ব্যাপার নয়। এবং এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।

নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতা যদি থেকে থাকে, ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষমতা, এবং ইন্টারভিউয়ের সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাবে কথা বলে চাকরিদাতাদের মুগ্ধ ও কনভিন্স করা। এই জিনিসগুলো যদি আপনি খেতে পারেন তাহলে আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সহজ হয়ে যাবে। কারণ ১৮০টি দেশের মানুষের সাথে প্রতিযোগিতা করে কাজ পাওয়া খুব একটা সহজ নয়।

লেখক এর মন্তব্যঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কানাডাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের জন্য উপরের বিষয়গুলো অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষ করে কোন কোম্পানিতে এবং সরকারিভাবে নাকি এলএমআইএ এর মাধ্যমে যাবেন তা আপনাকে ঠিক করতে হবে। এবং অবশ্যই আপনার নূন্যতম যোগ্যতা থাকা লাগবে। যোগ্যতাগুলো আমরা উপরে আগেই জেনে এসেছি।

এবং কোন কোম্পানিতে করলে কিভাবে করলে আপনার চাকরি নিশ্চিত হবে তা উল্লেখ করা হয়েছে। এবং অবশ্যই আপনাকে সেই মোতাবেক কাজ করতে হবে এবং আপনার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে নিশ্চিত আপনার চাকরি হয়ে যাবে। কানাডায় চাকরি বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ। এবং কি কি কাগজপত্র লাগে তা জেনে আপনাকে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে সাবমিট করতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url