কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত বিস্তারিত জানুন

কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত সেটি বিস্তারিত জানার পরে কুয়েতে যাওয়া বেশি যুক্তিযুক্ত। এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন কুয়েতে হোটেল ভিসায় গিয়ে আপনি কেমন সুবিধা পাবেন এবং যাবার নিয়ম কানুন ও বেতন সম্পর্কে।

কুয়েত-হোটেল-ভিসা-বেতন-কত
অর্থই আমাদের জীবনের সকল সুখ বয়ে আনে। এমন কি দেশে যত অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে তার বেশিরভাগ মূলেই রয়েছে অর্থ। যে সকল দেশের সাথে আমাদের ভালো সম্পর্ক রয়েছে সে সকল দেশে আমাদের দেশ থেকে সরকারি এবং বেসরকারিভাবে লোক নেয়া হয়ে থাকে। কুয়েত তার মধ্যে একটি। মধ্যপ্রাচ্যে আগে থেকেই আমাদের দেশের সাথে একটি ভালো সম্পর্ক রয়েছে।

সূচিপত্রঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত

কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত

কুয়েতে হোটেল ভিসা বেতন কত? মধ্যপ্রাচ্যের সাথে আমাদের দেশের সম্পর্ক ভালো থাকার কারণে সৌদি আরব, দুবাই এবং অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোতে কর্মের জন্য আমাদের দেশ থেকে শ্রমিক নেয়া হয়। সে সকল শ্রমিকদের তভিসার বেতন, হোটেল ভিসা বেতন, ক্লিনার ভিসা বেতন এগুলো মূল আলোচ্য বিষয়। কুয়েতে টাকার মান আমাদের দেশের থেকে অনেক বেশি। যে দেশে শ্রমের যত বেশি চাহিদা সেই দেশের টাকার মান তত বেশি। শুধু কুয়েত নয় বিভিন্ন দেশে গিয়ে বাংলাদেশিরা অর্থ উপার্জন করে রেমিটেন্স পাঠায়।

কুয়েত সরকার ঘোষণা দিয়েছেন যে একজন শ্রমিকের সর্বনিম্ন বেতন হবে ৬০ দিনার। যা বাংলাদেশী টাকায় ২০ হাজার। আপনি যদি ভাল কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনার বেতন আরো বেশি হবে। সাধারণত বাংলাদেশীরা কুয়েতে গিয়ে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনকাম করে থাকে। আপনি যে কাজের জন্য যান না কেন অবশ্যই অভিজ্ঞ হয়ে যেতে হবে তাহলে আপনাকে সর্বনিম্ন বেতনের আশায় বসে থাকা লাগবে না।

কুয়েত শ্রমিকদের বেতন কত হয়

কুয়েত শ্রমিকদের ভিসা বেতন কত হয়? কুয়েতে শুধুমাত্র হোটেলের জন্যই নয় নানা কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। কুয়েতের বিভিন্ন রাস্তার কাজ, বাড়ি ঘর নির্মাণ কাজ, পার্ক তৈরি, রাস্তাঘাট পরিষ্কার, সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ ইত্যাদির জন্য তারা শ্রমিক নেয়। তাদের শ্রমিকের চাহিদা বেশি থাকায় এশিয়ার কয়েকটি দেশ থেকে তারা শ্রমিক নিয়ে থাকে। কাজ অনুযায়ী কুয়েতে শ্রমিকদের বেতন ভিন্ন হয়ে থাকে।

যেহেতু মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো অনেক বেশি ধনী। সেহেতু  শুধুমাত্র তাদের হোটেলের জন্য নয় এর এর বাইরেও আরো নানা কাজে লোকের প্রয়োজন হয়। এই ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ভিসা বেতন হয়ে থাকে ৭৫ দিনার। কিন্তু বাংলাদেশীদের এই টাকা আয়ের জন্য খরচ করতে হয় 6 থেকে 7 লাখ টাকা। সেখানে মিশর,নেপাল,ভারতের শ্রমিকেরা ভিসা খরচ করে মাত্র দেড় লাখ টাকা।

আরও পড়ুনঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত হয়ে থাকে

কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত হয়ে থাকে ? বাংলাদেশ থেকে শুরু করে অনেক জায়গা থেকে কুয়েত হোটেল ভিসা নিয়ে সেখানে গিয়ে থাকে। কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত এটি বিভিন্ন কাজের উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে। হোটেলে বিভিন্ন কাজের জন্য লোক নিয়োগ করা লাগে। যেমন শেফ, ক্লিনার, রিসেপশনিস্ট, বেল বয়, রান্নার কাজে সহায়ক ইত্যাদি কাজের জন্য লোক নিয়ে থাকে। আমার দেয়া তথ্যের বাইরে সময়ের তারতম্যের অনুযায়ী বেতনেরও পার্থক্য হতে পারে।

আপনি কোন কাজটি করে উপর ভিত্তি করে কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন  হয়ে থাকে। একজন রিসেপশনিস্ট এর বেতন ২৫০ থেকে ৫০০ দিনার হয়ে থাকে, বেল বয় এর বেতন ২০০ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। ক্লিনার দের ৭৫ থেকে ১৫০ দিনার পর্যন্ত বেতন দেয়া হয়।শেফদের বেতন দেয়া হয় ৪০০ থেকে ১০০০ দিনার পর্যন্ত। রান্নার কাজে সাহায্যকারীদের কে দেয়া হয় ১৫০ থেকে ৩০০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৭০ থেকে ১ লাখ। ১৫ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে।

কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত ক্যাটাগরি 

কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত ক্যাটাগরি দুই ধরনের আছে। কুয়েতের হোটেলের ভিসার জন্য সবচেয়ে ভালো ক্যাটাগরি হচ্ছে আহলি ক্যাটাগরি। এখানে আপনাকে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আট থেকে দশ ঘণ্টা কাজ করা লাগবে। এই বিষয়ে আপনি সপ্তাহে একদিন ছুটি পাবেন। এবং এটিতে শুধুমাত্র শুক্রবারেই হবে তা নয়। আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোন একদিন ছুটি নিতে পারেন।

আপনি যদি একটি ফাইভস্টার হোটেলে কাজ পেয়ে থাকেন তাহলে সাধারণত সমুদ্র পাড়ে বা দর্শনীয় স্থানে হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি ইংরেজি ভালো বলতে পারেন তাহলে আপনার বেতন বেশি হবে। আরবি ভাষা বলতে পারলে আরো ভালো।তাছাড়া সাধারণত ৬০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা বেতন হয়ে থাকে। এর বাইরেও হোটেল গুলোতে আপনারা সম্মানী হিসেবে বেশ ভালো টাকা কামাতে পারবেন।

কুয়েত হোটেল ভিসা আপনার থাকা খাওয়া একদম ফ্রী। আপনি যে ৬০-৬৫ হাজার টাকা পাবেন টা পুরোটাই আপনারই থেকে যাবে। এই ধরনের বাংলাদেশ থেকে লোক নেয় ৩৫০ জন মত। এই বিষয়ে আপনি প্রতি দুই বছর পর পর তিন মাসের ছুটি পাবেন। এবং আসা-যাওয়ার খরচ ফ্রী। এবং যে তিন মাস ছুটি পাবেন সেটির বেতনও আপনি পাবেন। আরও বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য আপনার যদি কুয়েতে কোনো আত্মীয় বা পরিচিত কোন বন্ধু থেকে থাকে তবে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।

কুয়েতে হোটেল ভিসায় গিয়ে যে বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে

কুয়েতে হোটেল ভিসায় গিয়ে যে বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে তা হলো আপনি বাংলাদেশে যেভাবে থেকেছেন সেখানে গিয়ে আপনি সেই রাজার মত থাকতে পারবেন না। তারা আপনাকে যখন যে কাজ দিবে সে কাজই আপনি করতে বাধ্য। বাংলাদেশের আপনি কার ছেলে, কীভাবে চলাফেরা করেছেন সেগুলো আপনাকে ভুলে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে সব পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলার মানসিকতা তৈরি করতে পারলে আপনি যাবেন।

আপনি যদি কুয়েতে গিয়ে ফুটানি করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে আপনি ভুল ধারণা নিয়ে আছেন। সেখানে গিয়ে এটি করার একদমই সুযোগ নেই। এবং যারা এসব করে তারা টাকা ইনকাম করতে পারে না। অবশ্যই আপনাকে সেখানে গিয়ে তাদের কথা অনুযায়ী কাজ করতে,হবে চলতে হবে। প্রয়োজনে অনেক সময় আপনাকে তাদের কাছ থেকে অনেক খারাপ কথাও শুনতে হতে পারে। এগুলো আপনাকে মেনে নিতে হবে। তাহলেই আপনি কুয়েতে গিয়ে থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কুয়েত হোটেল ভিসায় যেতে খরচ কেমন

কুয়েত হোটেল ভিসায় যেতে খরচ কেমন? মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশগুলোর মধ্যে কুয়েত অন্যতম। কুয়েতে শ্রমের চাহিদা বেশি থাকায় তারা নানা দেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে থাকে । বাংলাদেশ থেকেও ৩০০ জন মত লোক নেয় তারা। অন্যান্য দেশগুলোতে কুয়েতে যাবার খরচ কম হলেও বাংলাদেশে তুলনামূলক খরচটা একটু বেশি।

কুয়েতে বেতন কত তা কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে। আপনার কাজের যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, আপনি কতটা পরিশ্রমী, আপনার অবস্থানের উপর নির্ভর করে। কুয়েতের সরকারি এবং বেসরকারি দুই ভাবেই যাওয়া যায়। সরকারিভাবে কুয়েতে যেতে কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা লাগে। এবং বেসরকারিভাবে কুয়েত যেতে ৯ থেকে সর্বোচ্চ ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।

কুয়েত-হোটেল-ভিসা-বেতন-কত

কুয়েত হোটেল ভিসার সুবিধা ও অসুবিধা

কুয়েত হোটেল ভিসার সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত এই আর্টিকেলে এই ভিসার সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কেও আপনাদেরকে জানাবো। এর সুবিধা হচ্ছে এখানে বেতন ভালো। বিশেষ করে শেফ দের। থাকা খাওয়া ফ্রী, এছাড়া অতিরিক্ত ইনকামের সুযোগ রয়েছে। ছুটিতে বাড়ি আসলে বিমান খরচ কোম্পানি বহন করে থাকে। এবং ছুটিতে আপনি বেতনও পাবেন।

অসুবিধা গুলো হলো আপনাকে ১২ ঘণ্টা লাগবে। টানা এতক্ষণ কাজ করা একটু কষ্ট হয়ে যায়। আপনি যদি মনে করেন যে টাকা কামাই করবেন আবার এনজয় করবেন তাহলে আপনার জন্য হোটেল উপযুক্ত নয়। কারণ এখানে 12 ঘন্টা কাজ করতেই আপনার দিন শেষ। উপভোগ করার মত সময় আপনি এখানে পাবেন না।যে কোনো সময় অর্ডার আসতে পারে। মালিক ভালো হলে অনেক সময় ছুটি পাওয়া যায়।

কুয়েত হোটেল ভিসা তে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে

কুয়েত হোটেল ভিসা তে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো অবশ্যই আপনাকে আসার আগে যদি যদি আপনার পরিচিত কেউ থেকে থাকে তবে তার কাছ থেকে ভালোভাবে খোঁজ খবর নিয়ে আসুন। এখন আপনি কেমন খোঁজ নিবেন? আপনাকে জানতে হবে যে কতক্ষণ কাজ করা লাগবে, কোন কোন কাজে দক্ষ হতে হবে। হোটেল ভিসার জন্য আসলে কোন কাজটি উপযুক্ত।

আপনি যদি মনে করেন এখানে এসে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করবেন সাথে ঘোরাঘুরি করবেন। তাহলে হবে না। এমন অনেকেই আছে যারা ভালোভাবে না খোঁজ নিয়েই আসার পরে অনেক কান্নাকাটি করে। যে ভিসা দেয় তাকে গালাগালি করে। ভুলটা আসলে আপনারই। প্রবাস জীবন আসলে কখনোই সুখের নয়। এবং এটি মেনেই আপনাকে এখানে আসতে হবে। কঠোর পরিশ্রম এবং যোগ্যতা অনুযায়ী টাকা ইনকামের বাইরে প্রবাস জীবনে আর কিছুই নেই।

কোন কোন কোম্পানি কুয়েত হোটেল ভিসায় বোনাস দেয়। আবার কোন কোম্পানি দেয় না। কেউ টিকিট দেয় আবার কেউ দেয় না। এটা কোম্পানির মালিকের মন-মানসিকতার উপর নির্ভর করে। সেই জন্য আসার আগে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে এই জিনিসগুলো খুঁটিয়ে প্রশ্ন করে জেনে বুঝে আসতে হবে। তারপর যদি মনে হয় যে আপনি আসতে চান তখনই আপনি আসুন।

কুয়েত হোটেল ভিসায় কীভাবে অগ্রগতি সম্ভব

আপনি যদি সুন আহলি ভিসায়  আসতে পারেন তাহলে সব থেকে ভালো। কারণ এই ভিসার মাধ্যমে আপনি ট্রান্সফার হতে পারবেন। কাজ পরিবর্তন করতে পারবেন, এবং এর বিচার মাধ্যমে আপনি প্রায় সব ধরনের কাজই করতে পারবেন। এই ভিসার আলাদা একটি সুপার পাওয়ার আছে। আপনি আপনার পছন্দমত কোম্পানি খুঁজে নিতে পারবেন। যেটা অন্যান্য বিষয় সম্ভব নয়। এই বিষয়ে আসলে আপনি চাইলে হোটেল পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। ফলে আপনি সুযোগ সুবিধা অনুযায়ী আপনি আপনার কোম্পানিও পরিবর্তন করতে পারবেন।

সুন আহলি ভিসায় আসার পরে আপনি হোটেল গুলোতে কাজ শিখে নিয়ে এই ভিসার মাধ্যমে পরবর্তীতে চাইলে ব্যবসা করতে পারবেন। আমি আপনাকে একটি পরামর্শ দিতে চাই যে দুনিয়ার আপনি যেখানেই যান না কেন ভালো করার জন্য আপনাকে দুইটা জিনিস অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। আপনাকে ভাষা জানতে হবে। আপনি যদি আরবি শিখে আসেন তাহলে তো আপনার জন্য খুবই ভালো। তাছাড়া ইংরেজি জানলেও হবে। এবং একটি গাড়ির ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা বা গাড়ি থাকা। এ দুটি জিনিস যদি আপনার থাকে তাহলে আপনি কুয়েত হোটেল ভিসায় এসে অনেক ভালো করতে পারবেন।

আরো ভালো হয় যদি আপনি একটা নির্দিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে পারেন। মনে করেন হোটেলের কাজের জন্য আপনি যদি ভাল রান্না পারেন বা রান্নার সহযোগী কাজগুলো আপনি ভালো জানেন সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য বেশি টাকা বেতন পাওয়াটা সহজ হয়ে যায়। অভিজ্ঞতা ছাড়া আসলে হয় কি আপনাকে প্রাথমিকভাবে একটু কষ্ট বেশি করা লাগে। তাই এই কষ্টগুলো এড়িয়ে যেতে চাইলে এবং অল্প সময়ে অধিক অগ্রগতি চাইলে আপনার উচিত হবে নির্দিষ্ট ভালো কাজে অভিজ্ঞ হয়ে আসা।

কুয়েত-হোটেল-ভিসা-বেতন-কত

শেষ কথাঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত

বাংলাদেশীদের জন্য প্রবাস জীবন সহজ নয়। বিশেষ করে নিজের পরিবার ছেড়ে দূরে একা থাকা অনেক কষ্টের। চাইলে আপনি ভালো মন্দতে আপনার পরিবারের কাছে ছুটে আসতে পারবেন না। তাই আমার মতে আপনি যে ভিসাতেই এবং যে দেশেই যেতে চান না কেন অবশ্যই উপরে উল্লেখিত বর্ণনা অনুযায়ী কাজ করে যেতে হবে। তাহলে যাবার পরে আর আপনাকে কাঁদতে হবে না।

অবশ্যই সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তা করে নিতে হবে। কুয়েত হোটেল ভিসায় যেতে চাইলে জানতে হবে যে আপনি এই ভিসার জন্য আসলে কতটা উপযুক্ত। এবং সেটা জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে উপরের বর্ণনাগুলো করতে হবে। এবং পরিশ্রম, মেধা ও অভিজ্ঞতা ছাড়া জীবনে কিছুই হয় না। এবং অবশ্যই সময়ের সাথে সাথে আপনাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে জানতে হবে।তবেই আপনি সফল হবেন।এই আর্টকেলটি আপনাকে সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url