কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসার জন্য কত বেতন দেয়া হয়। কয়েক একটি মুসলিম প্রধান ও সমৃদ্ধ দেশ। প্রতিবছর সেখানে শ্রমিক হিসেবে অনেক মানুষকে নিয়োগ দেয়া হয়।
কুয়েত-ড্রাইভিং-ভিসা-বেতন-কত
বাংলাদেশ থেকেও প্রতিবছর ড্রাইভিং ভিসা থেকে কুয়েত যাচ্ছে। এখানে এই কাজের জন্য উচ্চমানের বেতন দেয়া হয়ে থাকে। সেই জন্য এই ভিসাতে কুয়েতে আবার চাহিদা বাংলাদেশে অনেক বেশি রয়েছে। আপনি যদি অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বেতন আরো বেশি হবে অন্যদের থেকে।

সূচিপত্রঃ কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত? কইরে একটি উন্নত দেশ। সেখানকার মানুষ অনেক বিলাসী জীবন যাপন করে। ফলে তাদের গাড়ির সংখ্যা অনেক বেশি। এর ফলে সেখানে ড্রাইভারের চাহিদা বেশ ভালো রয়েছে। এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ড্রাইভার দের তারা উচ্চ বেতনে নিয়োগ দিয়ে থাকে। তাই আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে থাকে তাহলে। আপনার জন্য এটি হবে একটি সুবর্ণ সুযোগ। সেখানকার অন্যতম বেতন ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ পর্যন্ত। এবং অভিজ্ঞ সম্পন্ন ড্রাইভারদের বেতন আরো বেশি দেয়া হয়।

এবং এর বাইরে ও আপনি যদি অতিরিক্ত সময় দিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনার ইনকাম আরো বেশি হবে। বাংলাদেশে ড্রাইভারদের বেতন যতটুকু না হয়ে থাকে তার থেকে কুয়েতের ভেতর অনেক বেশি ভালো। সেই জন্য যারা এই বিষয়টি জানে তারা কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসার জন্য অনেক বেশি আগ্রহ দেখিয়ে থাকে। এবং আপনি যদি মনে করেন যে, ড্রাইভিং ভিসাই আপনিও যেতে চান তাহলে আপনার চিন্তাটি একদম ঠিক হয়েছে। কারণ সেখানে ড্রাইভারদের বেতন যেমন ভালো দেয়া হয়, তেমন অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

কুয়েতে ড্রাইভারদের বেতন সম্পর্কে জানুন

কুয়েতে ড্রাইভারদের বেতন সম্পর্কে জানুন। সেখানে ড্রাইভারদের ন্যূনতম বেতন ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ বা তারও বেশি হয়ে থাকে। তবে সময় অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এর পার্থক্য রয়েছে। তাই এখানে একেক জনের বেতন একেক রকম হয়ে থাকে। তবে যাকে যেমন দেয়াই হোক না কেন সেটি বেশ ভালো এমাউন্টের দেয়া হয়ে থাকে। এবং বেতন বেশি হওয়াতেই বাংলাদেশের মানুষজন ড্রাইভিং কুয়েত যাবার প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত এই আর্টিকেলে আপনি ড্রাইভার দের বেতন সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ট্রাক ড্রাইভারদের বেতন ৮০ হাজার থেকে ৯৫ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এবং ওভারটাইম কাজ করলে এই টাকা অনেক বেশি ছাড়িয়ে যায়। এবং এই টাকা ড্রাইভাররা এক মাসে আয় করে থাকে। অর্থাৎ মাসিক বেতন হিসেবে এই টাকাটাকে খুব একটা খারাপ বলা যায় না। তবে কুয়েতে ইলেকট্রিশিয়ান বা যারা চাকরির জন্য গিয়ে থাকেন তাদের বেতন সবথেকে বেশি। কুয়েতে ড্রাইভার হিসেবে কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে ড্রাইভিং ভিসার জন্য আবেদন করা লাগবে।

ড্রাইভিং ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন

ড্রাইভিং ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন ? আপনি যে ভিসার জন্যই আবেদন করুন না কেন তার জন্য আপনাকে কিছু কাগজপত্র অবশ্যই জমা দিতে হবে। এবং সেই কাগজগুলো আপনি যেই দেশে যেতে চান সে দেশের চাহিদা অনুযায়ী জমা দেয়া লাগে। কি কি কাগজ লাগবে এটি জানার জন্য আপনি খুব সহজেই সেই দেশের এজেন্সিতে যোগাযোগের মাধ্যমে জানতে পারবেন। সব থেকে ভালো হয় যদি আপনার কোনো আত্মীয় কুয়েতে থেকে থাকে তাহলে তার সাথে কথা বলে ভালোভাবে জেনে নেয়ার পরে আবেদন করা।

আরও পড়ুনঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত বিস্তারিত জানুন

আপনি চাইলে একটি ড্রাইভিং এসোসিয়েশনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। সেজন্য আপনার লাগবে পাসপোর্ট সাইজের একটি ছবি, একটি ফরম যা আপনাকে পূরণ করে দিতে হবে, এবং আপনি যে ড্রাইভিং শিখেছেন তার একটি লাইসেন্স। এগুলো জমা দিলে খুব সহজেই আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনের মাধ্যমে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে চার থেকে পাঁচ মিনিট সময় লাগবে।

কুয়েত-ড্রাইভিং-ভিসা-বেতন-কত

ড্রাইভিং ভিসার ধরণ জানুন

ড্রাইভিং ভিসার ধরণ জানুন। কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত আর্টিকেলে আপনি ড্রাইভার দের ড্রাইভিং ভিসার ধরন গুলো জানতে পারবেন। ড্রাইভিং ভিসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। আপনি কোন ধরনের ড্রাইভিং ভিসাই কুয়েত যেতে চাচ্ছেন সেটি আগে নিশ্চিত করুন। ড্রাইভিং ভিসার মধ্যে রয়েছে কুয়েত হাউস ড্রাইভিং ও কোম্পানি ড্রাইভিং ভিসা। এই দুইটার জন্য আলাদা বেতন ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা রয়েছে। হাউস ড্রাইভিং ভিসা বলতে যেগুলো পার্সোনাল ড্রাইভার রাখা হয় কুয়েতের বিত্তশালী পরিবারে। অর্থাৎ নিজেদের ব্যক্তিগত কাজের জন্য পার্সোনাল গাড়ির যে ড্রাইভার রাখা হয়।

এবং কোম্পানি ড্রাইভিং ভিসা বলতে কোম্পানির কাজের জন্য যে সকল ড্রাইভার নিয়োগ করা হয়ে থাকে।এই দুই ড্রাইভিং ভিসার কাজের সময় ও বেতন দুটোই আলাদা। আপনাকে আগে জানতে হবে এই তুই ভিসার মধ্যে কোনটি আপনার জন্য বেশি ভালো। এবং কোনটাই আপনার জন্য কাজ করা বেশি সুবিধা জনক। তারপরে সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাকে একটি নির্বাচন করতে হবে। এবং সেই অনুযায়ী কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। তাই সবার আগে আপনি ড্রাইভিং ভিসার ধরন জানুন এবং কোন ভিসাই আপনি আবেদন করতে চান সেটি আগে নিশ্চিত করুন।

কোন ড্রাইভিং ভিসাটি ভালো

কোন ড্রাইভিং ভিসাটি ভালো তা আপনি আগে জানুন। হাউজ ড্রাইভিং ভিসাই আসলে আপনাকে ২৪ ঘন্টার জন্য কাজ করার মন-মানসিকতা নিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ যে কোন সময়ই আপনাকে এখানে কাজ করা লাগতে পারে। বাড়ির মালিকের মেয়েকে স্কুল থেকে আনা, কোনো কাজে যেকোনো সময় বাইরে যাওয়া, অথবা রাতের বেলায় যে কোন মুহূর্তে আপনাকে ঘুম থেকে উঠে তাদের হুকুম মানতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার কষ্টটা অনেক বেশি হয়ে যাবে।

হাউস ড্রাইভিং ভিসায় নির্ধারিত কোনো সময় নেই। আপনাকে সব সময়ের জন্য তারা চাইলে বরাদ্দ করে রাখতে পারে। তারা যখন যেখানে যেতে চাইবে আপনাকে সেই মুহূর্তে তাদেরকে সেখানে নিয়ে যেতে হবে। এই বিষয়ে আপনার অতিরিক্ত কাজ করে টাকা ইনকামের কোনো সুযোগ নেই। বাড়ির মালিক যদি খুশি হয়ে আপনাকে মাসে অতিরিক্ত কিছু দেয় তাহলে আপনি পাবেন। বা ঈদের সময় তারা যদি খুশি হয়ে বোনাস দেয় তাহলে আপনি পাবেন। আপনি আপনার ইচ্ছা মত বাইরে ঘুরতে যেতে পারবেন না।

হাউস ড্রাইভিং ভিসাই থাকা খাওয়ার খরচ বাড়ির মালিকের উপর। হাউস ড্রাইভিং ভিসায় আপনি বেতন পাবেন ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। এবং এই ড্রাইভিং ভিসার দাম ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা। আপনি যদি পরিচিতদের মাধ্যমে যেতে পারেন তাহলে এই খরচ কিছুটা বলতে পারে। আবার অনেক সময়একটু বাড়তেও পারে। আপনি যদি কোম্পানির ড্রাইভিং ভিসার এস তাহলে আপনার কাজের সময় হবে ৮ ঘন্টা। সেটা কোন স্কুলে হতে পারে অথবা কোনো চাকরির জায়গায়।

কোম্পানি ড্রাইভিং ভিসাই আপনার বেতন হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। এবং আপনি চাইলে এখানে ওভারটাইম কাজ করে অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার এখানে একটি সুযোগ আছে যখন আপনি অবসর সময় থাকবেন কাজের ফাঁকে ফাঁকে ভাড়া তুলে অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কোম্পানির ড্রাইভিং ভিসার দাম ৬ থেকে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। কোম্পানির ড্রাইভিং ভিসাই সুযোগ সুবিধা বেশি। এখানে আপনি নানা জায়গায় ঘুরতে পারবেন এবং টাকাও বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো আপনাকে অবশ্যই জমা দিতে হবে। সেজন্য সবার আগে লাগবে একটি পাসপোর্ট, কুয়েত এম্বাসি থেকে প্রাপ্ত একটি ভিসা, একটি pcc লাগবে।  অর্থাৎ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।এরপরে লাগবে আপনার মেডিকেল সার্টিফিকেট । মেডিকেল রিপোর্টে আপনাকে অবশ্যই ফিট থাকতে হবে। কোনো শারীরিক সমস্যা থাকলে আপনার ভিসা বাতিল হয়ে যাবে।এরপরে আপনি ভিসা পাবেন।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সম্পর্কে আপনাকে বিভিন্ন এজেন্সি থেকে ভালোভাবে জেনে নিয়ে সেগুলো জমা দিতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। এবং আপনি যেই ড্রাইভিং ভিসার জন্য আবেদন করবেন তার জন্য আপনাকে ফী জমা দিতে হবে। তবে প্রতারক চক্রের হাত দেখে রেহাই পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই বিশ্বস্ত লোকের সংস্পর্শে গিয়ে এই সকল কাজ করতে হবে। এসব কাজে আপনাকে সবসময় বিশ্বস্ত লোকের সহায়তা নিয়ে কাজ করা উচিত।

কুয়েত-ড্রাইভিং-ভিসা-বেতন-কত

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসাই লক্ষ্যনীয় বিষয়

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসাই লক্ষ্যনীয় বিষয় রয়েছে। যেগুলো অবশ্যই আপনার লক্ষ্য রেখে কাজ করা উচিত। তা না হলে আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন। যেকোনো কাজের সমস্যায়ারাতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে কিছু না কিছু জিনিস লক্ষ্য রেখে কাজ করা লাগে। এভাবে কাজ করলে আপনি সফলতা দ্রুত পাবেন। এবং বিপদের হাত থেকে বেঁচে যাবেন। কুয়েত ড্রাইভিং ভিসায় অবশ্যই সবার আগে আপনাকে লাইসেন্স পেতে হবে। পরবর্তীতে কুয়েতে যাবার পরে আপনি সেখানকার বিভিন্ন কোর্স করার মধ্য দিয়ে আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারেন।

লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আপনাকে বাংলাদেশে বিআরটিসি প্রতিষ্ঠান থেকে ড্রাইভিং শিখে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এবং অবশ্যই সেই লাইসেন্সটি আপনার ভিআইপি হতে হবে। এবং গাড়ির ড্রাইভিং এ অনেক বেশি দক্ষ হয়েই আপনাকে যেতে হবে। আপনার লাইসেন্স যদি সাধারণ হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভালো মানের ভিসায় কাজ করবেন না। তাই ভালো মানের ভিসায় ভালো বেতনের কাজ বাবার জন্য আপনাকে দেশ থেকেই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে একটি ভালো লাইসেন্স নিতে হবে। আপনি যদি কুয়েত যাবার পর আপনার দক্ষতা পড়াতে পারেন তাহলে বেতন অনেক বেশি পাবেন।

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার সুবিধা সমূহ

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার সুবিধা সমূহ রয়েছে। কুয়েত অনেক উন্নত একটি দেশ। এবং সেই দেশের মানুষ অনেক শান্তিপ্রিয়। সেখানে কঠোরভাবে আইন মান্য করা হয়ে থাকে। এর ফলে বিভিন্ন অপরাধ খুব কম হয়ে থাকে। যার ফলে কুয়েতের সড়কে গাড়ি চালানো আপনার জন্য অনেক বেশি নিরাপদ। এবং সেখানকার শৃঙ্খলা ব্যবস্থাও অনেক উন্নত। কুয়েতের পরিবহন ব্যবস্থা ও সড়ক ব্যবস্থা অতি উন্নত। বিভিন্ন দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম।

বাংলাদেশের মতো কুয়েতের সড়কে কোন জটলা নেই। আপনি একটি সুন্দর পরিবেশে গাড়ি চালাতে পারবেন। শুধু সেখানকার আইন ঠিকমতো আপনাকে মেনে চলতে হবে। এসব কারণেই এবং বেতনের সুবিধার দিক থেকে কুয়েতের ড্রাইভিং ভিসার চাহিদা অনেক বেশি অন্যান্য দেশের তুলনায়। এবং এ সকল সুযোগ সুবিধা আপনাকে কুয়েতের রাস্তায় নিরাপদ ও নিশ্চিন্তে গাড়ি চালাতে সাহায্য করবে। কুয়েত উন্নত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে একটি হাওয়াই সেখানে কার নিয়ম-কানুন ও আইন-শৃঙ্খলা অনেক উন্নত।

লেখকের মন্তব্যঃ কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

বাংলাদেশের মানুষ তাদের জীবনকে সহজ এবং আর্থিক অবস্থার উন্নতির জন্য ড্রাইভিং ভিসায় কুয়েত যাবার জন্য আগ্রহ দেখায়। এবং অনেকেই অনেক কিছু বিক্রি করে বিদেশ যায়। তাই খুবই ড্রাইভিং ভিসার বেতন কতএই আর্টিকেলে উল্লেখ করা সকল কিছু ভালোভাবে পড়ুন এবং যাচাই বাছাই করুন। কুয়েত নিঃসন্দেহে ড্রাইভিং ভিসার জন্য অনেক ভালো একটি রাষ্ট্র। যা আপনি আর্টিকেলটি পড়েই বুঝতে পেরেছেন।

অনেকেই আছেন যারা মিশরীয় লাইসেন্স নিয়ে কুয়েতে গাড়ি চালানোর কথা চিন্তা করেন। কিন্তু এটি আপনার জন্য খুব একটি ভালো হবে না। কারণ আপনি যদি বেশি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশেই গাড়ি চালানোর ভালো মানের একটি লাইসেন্স নিয়ে ভিসার মধ্য দিয়ে আপনাকে যাওয়া লাগবে। তাহলে আপনি স্থায়ী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন এবং অতিরিক্ত কাজের মধ্যে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url