দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে তা অনেকের কাছে অজানা রয়েছে। এবং ঠিকমতো নিয়ম কানুন না জানার জন্য অনেকেই দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুগছে। তাই এই সিদ্ধান্তহীন থেকে বিরত রাখার জন্যই আজকের এই আর্টিকেল।
দুবাই-থেকে-ইতালি-যেতে-কত-টাকা-লাগে
দুবাই থেকে ইতালি যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন ফরম পূরণ করা লাগবে। এবং এর কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে। এ সকল নিয়ম কানুন গুলো জানুন। এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিন। বৈধভাবে সঠিক নিয়ম কানুন জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই ইতালি দিতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে? পরিসংখ্যানে জানা গেছে যে বাংলাদেশের প্রায় ছয় থেকে সাড়ে ৬ লাখ মতো মানুষজন দুবাইতে কাজের জন্য গিয়ে বসবাস করছে। এবং সেখানে কিছুদিন থাকার পরে নানাভাবে তারা ইতালি যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। কিন্তু অধিকাংশ বাঙালি জানেনা যে ঠিক কোন নিয়ম কারণ এর মধ্য দিয়ে । সহজ ভাবে ইতালি যাওয়া যায়। দুবাই থেকে ইতালি যেতে ছয় লক্ষ টাকা খরচ হয়।

আপনি যদি দুবাইতে থেকে থাকেন এবং যদি মনে করেন ইতালি দিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সব প্রসেস গুলো জানার পরে পদক্ষেপ নিতে পারবেন। কারণ আপনি যদি ইতালি থাকার সঠিক নিয়ম কানুন না জেনে থাকেন তাহলে আপনার কাছে যাওয়া অনেক বেশি কঠিন হয়ে যাবে। এবং নিয়ম কানুন মেনে যদি আপনি চেষ্টা করেন তাহলে আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে।

দুবাই থেকে ইতালি যেতে ভিসা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

দুবাই থেকে ইতালি যেতে ভিসা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে। অবশ্যই আপনাকে প্রথমে দুবাই থেকে ইতালি যাবার জন্য ভিসার জন্য আবেদন করা লাগবে। ভিসা ছাড়ি কেন কোনো দেশ যাওয়াই সম্ভব নয়। ভিসার জন্য আবেদন আপনি দুবাইতে বসে থেকেই খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। ইতালি যাবার ফ্রম আপনি খুব সহজে ইতালির অ্যাম্বাসি ওয়েবসাইটে গেলেই পেয়ে যাবেন। 

যে কোনো কাজে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অবশ্যই লাগে। দুবাই থেকে ইতালি যেতে চাইলে আপনার অবশ্যই কিছু নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে। আবেদনের সময় আপনাকে আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেগুলো তারা চাইবে সেগুলো আপনাকে জমা দিতে হবে। এছাড়াও আপনার দুবাইয়ের রেসিডেন্স পারমিট অবশ্যই লাগবে। এছাড়াও লাগবে-

  • বৈধ পাসপোর্ট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • একটি কভার লেটার দিতে হবে
  • দুবাই থাকার সময়কাল
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • এন আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • এর আগে যদি আপনি ইতালি গিয়ে থাকেন তাহলে কোন ভিসার মাধ্যমে গিয়েছিলেন সেটির একটি ফটোকপি

দুবাইতে আপনার বৈধ কাজের তথ্য দিতে হবে

দুবাইতে আপনার বৈধ কাজের তথ্য দিতে হবে। দুবাই থেকে ইতালি যেতে আপনাকে অবশ্যই আপনার বৈধ কাজ অর্থাৎ দুবাইতে আপনি যে কাজ করেন অথবা যে ব্যবসা করেন সে সম্পর্কে আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজ বা তথ্যাদি জমা দিতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনার ব্যবসার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা আপনার বেতনের স্টেটমেন্ট লাগতে পারে। আপনি যদি আপনার ভিসা একদম কনফার্ম করতে চান তাহলে অবশ্যই ইউএস ডলার হতে হবে।এক্ষেত্রে আপনার ইতালি দেওয়া অনেক বেশি সহজ এবং তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে।

আরও পড়ুনঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত বিস্তারিত জানুন

এইজন্য প্রথমেই বলা হয়েছে যে আপনি যদি সঠিক নিয়ম কানুন বা প্রশাসনে আঘাত তাহলে আপনার জন্য দুবাই থেকে ইতালি যাওয়াটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে। এবং নিয়ম কানুন এর মধ্যে আপনার আর্থিক বা বৈধ কাজের তথ্য জমা দেয়া অন্যতম। আর আপনি যদি ভ্রমণের জন্য যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রদর্শন আহ ফাইনাল বুকিং, হোটেল ঠিক করে রাখা এবং টিকিটের প্রয়োজনীয় তথ্য বা প্রমাণ আপনাকে দেখাতে হবে।

দুবাই-থেকে-ইতালি-যেতে-কত-টাকা-লাগে

ইতালির ভিসা ফী পরিশোধে ও ইন্টারভিউ প্রদান

ইতালির ভিসা ফী পরিশোধে ও ইন্টারভিউ প্রদান হলো দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার অন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ইতালি যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে সবার আগে ভিসা ফী পরিশোধ করতে হবে। এবং এই ভিসার ফী দেয়ার যে মাধ্যম রয়েছে তা অনেক সময় ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিবর্তন হয়ে থাকে অথবা নির্দিষ্ট হয়ে থাকে। অবশ্যই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে অনেক সময় ইন্টারভিউ দেয়া লাগতে পারে। 

এবং আপনি যখন ইন্টারভিউ দিবেন তখন অবশ্যই আপনাকে সঠিক তথ্য সরবরাহ করতে হবে এবং নিয়ম কানুন মেনে ইন্টারভিউ দিতে হবে। এবং আপনাকে যে ভিসা প্রদান করা হবে সেটি কথায় দেয়া হবে এবং কোথায় দেবে তা  আপনাকে পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে। সাধারণত এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার ভিসা পেয়ে যাবেন। দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে কেলে এটি জানার আগে অবশ্যই আপনাকে নিয়ম কানুন গুলো জানতে হবে । 

দুবাই থেকে ইতালি ভিসার প্রকারভেদ

দুবাই থেকে ইতালি ভিসার প্রকারভেদ রয়েছে। বর্তমান সময়ে বলতে গেলে দুবাই থেকে নানা দেশে যাওয়া যেতে পারে। তার মধ্যে ইতালি যাওয়া বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তাই দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে তা আপনাকে জানতে হবে। কারণ এখানে সুযোগ-সুবিধা বেশি রয়েছে। এবং দুবাই থেকে ইতালি যেতে হলে অবশ্যই ভিসার মাধ্যমে যেতে হবে আপনাকে। এবং এই ভিসার বেশ কয়েকটি ধরন রয়েছে।

  • কাজের ভিসা
  • কৃষি ভিসা
  • ফ্যামিলি ভিসা অথবা টুরিস্ট ভিসা বা ভ্রমণ ভিসা
  • ব্যবসার জন্য ভিসা
  • পর্যটন ভিসা
  • নাবিক ভিসা

ইতালির বেতন কেমন

ইতালির বেতন কেমন? বর্তমানে ইতালি যাওয়া বাংলাদেশেদের জন্য একটি ভালো সুযোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর প্রধান কারণ হলো সেখানকার বেতনের সুব্যবস্থা। এখানে যে পরিমাণ সর্বনিম্ন বেতন দেয়া হয় তা বাংলাদেশী টাকা হিসাব করলে অনেক বেশি হয়ে থাকে। ইতালির একজন শ্রমিকের সর্বনিম্ন বেতন হয়ে থাকে ৮৫ হাজার টাকা। যদি সে অবৈধভাবে গিয়ে থাকে তাহলে। কিন্তু যদি বৈধভাবে একজন শ্রমিক ইতালি যায় সেক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বেতন হবে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।

কিন্তু কাজের মান এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এই বেতন দিনে দিনে আরও বেশি বাড়তে থাকে। এবং আপনার যদি ইতালির ডিমান্ডেবল কাজের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আপনার বেতন আরো বেশি হবে। এবং দিনে দিনে তা অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাই অবশ্যই আপনার ইতালি যাবার আগে তাদের চাহিদা অনুযায়ী কাজগুলোর মধ্যে থেকে যদি দক্ষ হতে পারেন তাহলে আপনার জন্য অনেক বেশি ভালো হবে।

ইতালিতে কোন কাজের ডিমান্ড বেশি

ইতালিতে কোন কাজের ডিমান্ড বেশি? বর্তমান সময়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশের শ্রম বাজারে কাজের চাহিদা অনেক বেশি। সেজন্য তারা বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে থাকে। তার মধ্যে বর্তমানে ইতালি উল্লেখযোগ্য। তারা তাদের কাজের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক শ্রমিক নিয়ে থাকে যার মধ্য থেকে বাংলাদেশ হচ্ছে উল্লেখযোগ্য। এবং বাংলাদেশের মানুষের মধ্যেই তাহলে যাবার প্রবণতা অনেক বেশি। কারণ সেখানে রয়েছে আকর্ষণীয় বেতনের সুযোগ।

এবং পরিবার নিয়ে থাকার সুবিধা। কিন্তু ইতালি যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার কিছু জিনিস জেনে যাওয়া উচিত। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সেখানে কোন কাজের চাহিদা বেশি? ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি সেটি আপনি যদি সেই অনুযায়ী নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে সেটি হবে আপনার জন্য বুদ্ধিমত্তের প্রকাশ। এবং ভালো আয় করার জন্য এটি হচ্ছে আপনার প্রথম ধাপ। পরবর্তীতে আপনার ভালো কাজের প্রমাণ দিয়ে আরও ভাল টাকা ইনকাম করতে পারার সুযোগ রয়েছে। ইতালিতে যেসব কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো হলো

  • জাহাজ শিল্প
  • ফ্যাক্টরির কাজ
  • খাবার হোটেলের কাজ
  • হেয়ার কাটিং বা সেলুনের কাজ
  • খাবার ডেলিভারির কাজ
  • মোদির দোকান
  • কনস্ট্রাকশন
  • ক্লিনার এর কাজ

দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়

দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। বর্তমানে ইউরোপে ৫০ এরও বেশি দেশ রয়েছে। ইউরোপের জীবনযাত্রার মান অনেক বেশি সুন্দর, শৃংখল এবং উন্নত। সেখানকার স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে শিক্ষা ব্যবস্থা, রুচিশীলতা, উন্নয়ন অবকাঠামো আমাদের দেশের তুলনায় অনেক বেশি উপরে। তাদের এসব সুযোগ সুবিধার মধ্য থেকে উন্নত বেতন বাংলাদেশীদের জন্য একটি চমকপ্রদ আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এখানে যেমন সবকিছুই উন্নত তেমন রয়েছে উন্নত কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা। সেজন্য বর্তমানে অনেকেই উপায় থেকে ইতালি চলে যাচ্ছে। ঘোরাঘুরি বলেন আর পড়াশোনা বলেন অথবা কাজ বলেন সব দিক দিয়ে ইতালি হচ্ছে অতুলনীয়। ইতালি যাওয়ার জন্য আপনাকে যে তিনটি জিনিস নিশ্চিত করতে হবে তা হলো আপনার ভালো পেশা, আপনার ভ্রমণ রেকর্ড, এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যাংকে অর্থ থাকতে হবে। এগুলো থাকলে আপনি খুব সহজেই তাদের জন্য ভিসা পেয়ে যাবেন।


বর্তমানে যে কোনো দেশের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া খুব কঠিন হয়ে গিয়েছে। কারণ যত দিন যাচ্ছে নিয়ম কেন তত বেশি উন্নত কঠিন হচ্ছে।সুযোগ-সুবিধা যেমন বেড়েছে ঠিক তেমন নিয়ম-কানুনের জটিলতা ও ক্লিয়ারেন্সও বেড়েছে। বর্তমানে ইউরোপের বিভিন্ন দেশগুলোতে তাদের ভিসা পেতে বেশ সময় লাগে এবং ভিসা পাওয়ার হারও কমে গেছে। ট্রাভেল হিস্ট্রি দেখানোর জন্য আপনাকে কিছু দেশ ভ্রমণ করে নিতে হবে। এবং এর সম্পর্কে ভালোভাবে জানার জন্য সেখানকার এজেন্সির সাথে আপনার কথা বলতে হবে।

এবং অবশ্যই আপনার দুবাইতে মাসিক বেতন ১৫০০ ইউ এস ডলার হতে হবে। ব্যাংকে আপনার টাকার পর্যাপ্ত এমাউন্ট থাকতে হবে এবং লেনদেনও থাকতে হবে। এবং আপনার পেশা যদি ভালো হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য ইতালি যাওয়া অনেক সহজ। এবং আপনি খুব সহজে এগুলো ক্লিয়ার করতে পারলে ইতালির ভিসা পেয়ে যাবেন। এগুলো যদি আপনার ক্লিয়ার না হয় তাহলে আপনি ইতালির ভিসা পাবেন না। তাই সবার আগে চেষ্টা করুন কিছু দেশ ভ্রমণ করার এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর জন্য অ্যাকাউন্টে মোটা টাকা জমা করার।
দুবাই-থেকে-ইতালি-যেতে-কত-টাকা-লাগে

ইতালি যাবার সময় কিছু লক্ষণীয় বিষয়

ইতালি দেওয়ার সময় কিছু লক্ষণীয় রয়েছে। এবং সেগুলো আপনাকে অবশ্যই খেয়াল করে খোঁজ খবর নিয়ে যেতে হবে। সাধারণত দুবাই থেকে ইউরোপের যে কোনো দেশ যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই অনেকগুলো ধাপ পার করতে হবে। এর ফলে আপনার অনেক টাকার প্রয়োজন রয়েছে। ওয়াট পারমিট ভিসা পেলে অল্প খরচে ইউরোপের দেশ ইতালি যাওয়া আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। কিন্তু আপনি যদি বেসরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে আপনার অনেক টাকার প্রয়োজন।

ভিসার ধরন অনুযায়ী খরচের পার্থক্য হয়ে থাকে। আপনি যদি বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে অথবা দালাল ধরে ভিসার জন্য আবেদন করেন সে ক্ষেত্রে টাকার পরিমান টা বেড়ে গিয়ে এক একজনের জন্য একেক রকম হতে পারে। সাধারণত দুবাই থেকে ইতালি দিতে কত টাকা লাগে তা একদম নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। কারণ এটি লোক সময় এবং আপনার ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। কারো জন্য 6 লক্ষ টাকা দিয়ে হয়ে যায়। আবার কারো জন্য এর থেকেও বেশি লেগে থাকে।

শেষকথাঃ দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

দুবাই থেকে ইতালি নয় ইউরোপের যে কোন দেশে যাওয়াটা এখন অনেকটা জটিল হয়েছে. তবে আপনার কাগজপত্র এবং আর্থিক অবস্থা যদি ঠিক হয় তাহলে আপনার জন্য খুব একটা কঠিন হবে না। এবং কোন ভুয়া দালালদের হাতে যেন আপনি পড়ে না যান সে বিষয়ে একটি নিশ্চিত করুন। এবং বৈধভাবে যাবার চেষ্টা করুন। এতে আপনার বেতন অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বেশি হবে এবং কোনো জটিলতার সম্মুখীন হবেন না।

ইউরোপের উন্নত জীবন ও শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে সেখানকার বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি। এবং শ্রম বাজারে শ্রমের চাহিদা বেশি থাকায় দিন দিন ইউরোপের দিকে পাড়ি জমাচ্ছে বাংলাদেশে সহ নানা দেশের মানুষ জন। এবং এর মূল আকর্ষণ হচ্ছে দেশের তুলনায় ইউরোপে গিয়ে সহজে বেশি টাকা ইনকাম করা। মূলত আপনি কার মাধ্যমে এবং কিভাবে ইতালি যেতে চান সেটির উপর নির্ভর করবে আপনার দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার খরচ। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url