ফাইভারে কাজ পাবার উপায় সম্পর্কে জানুন

ফাইভারে কাজ পাবার উপায় সম্পর্কে জানুন আজকের এই আর্টিকেলে। বর্তমান সময়ে ফাইভার অতি পরিচিত একটি নাম। বর্তমান সময়ের ডলার ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইভার। তাই আপনাকে এই সেক্টরে কাজ করতে হলে ফাইভার সম্পর্কে জানতে হবে
ফাইভারে-কাজ-পাবার-উপায়

এর স্বচ্ছতা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক দূরে এগিয়ে নিয়ে যাবে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ফাইভার সবচেয়ে উত্তম একটি জায়গা। তবে এর কিছু শর্তের জটিলতা আছে। তা না হলে আপনি হয়ে যেতে পারেন লকড। তাই নিয়ম জানার জন্য আর্টিকেলটি পড়ুন।

সূচিপত্রঃ ফাইভারে কাজ পাবার উপায়

ফাইভারে কাজ পাবার উপায়

ফাইভারে কাজ পাবার উপায় আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। তবেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক উন্নতি করবেন। এখানে সফল হবার সবচেয়ে উপায় হচ্ছে সুন্দর একটি গিগ তৈরি করা। আপনার গিগ দেখেই ক্লাইন্ট আকৃষ্ট হবে। তাই আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি সুগঠিত ও সুন্দর একটি বা একাধিক গিগ তৈরি করতে হবে। এবং আপনাকে অবশ্যই সব সময় অনলাইনে থাকতে হবে। আপনি যত অনলাইনে থাকবেন তত আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে

এবং একটি সুসজ্জিত ও সুগঠিত গিগ আপনাকে সফলতার দ্বার প্রান্তে পৌঁছে দিবে। এবং আপনার গিগ কে অবশ্যই অনুসন্ধানের তালিকায় সবার উপরে থাকতে হবে। এতে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যাবে। অনুসন্ধানের পরে যেটি শীর্ষে দেখাবে সেই গিগকেই ক্লাইন্ট বেছে নেবে। এর ফলে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বেড়ে উঠবেদের কাছে তাই। সেখানকার ড্যাশবোর্ডে আপনাকে নিয়ে চলে যাবে একটি সুন্দর গিগ কিভাবে তৈরি করা যায় তা আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব। কারণ এটি আপনার কাজ পাবার প্রথম ধাপ।

ফাইভার কী

ফাইভার কী? অনলাইন মার্কেটপ্লেসের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অতি পরিচিত মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইভার। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী সেবা বিক্রি করে থাকে এবং ক্লাইন্টরা টাকা বা ডলার দিয়ে সেসব সেভাবে দক্ষতা গুলোকে কিনে থাকে। এখানে এক একটি গিগ ৭ ডলার থেকে সর্বোচ্চ হাজার ডলার হয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সারদের এখানে কাজ পাওয়া খুবই সহজ। যদি আপনি নিয়ম মেনে সুন্দর একটি গিগ তৈরি করে থাকেন এবং আপনি যদি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে। এখানে নতুন কিংবা পুরানো সেবা প্রদানকারীর কাজের অভাব হবে না।

এখানে আপনাকে আপনার সেবা বিক্রয়ের জন্য দৌড়াদৌড়ি করা লাগবে না। আপনার গিগ দেখে   ক্লাইন্ট নিজেই আপনাকে নক দিবে। এর ফলে আপনার ক্লাইন্ট খোঁজার যে সময় সেটি বেঁচে যাবে। এবং আপনি আপনার কাজের ওপর পুরোপুরি ফোকাস করতে পারবেন। ফাইভারে ক্রেতাদেরকে বায়ার বলা হয়ে থাকে। এটি মূলত একটি ইসরাইলি মার্কেটপ্লেস। ফাইভারের প্রতিষ্ঠাতার নাম হলো মিকা কাউফম্যান উইনিনগার। দুই বছর আগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এখানে বাইরের সংখ্যা প্রায় ৪.৪ মিলিয়ন। আপনি এখানে কঠিন অথবা সোজা সকল ধরনের কাজ পেয়ে যাবেন আপনার ধারণা অনুযায়ী।

ফাইভার কিভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে

ফাইভার কিভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে? ফাইভারে কাজ পাবার উপায় গুলোর মধ্যে ফাইবার ব্যবহার করা আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে । ফাইভার কোম্পানি মূলত একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি যেখানে নানা ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে। এবং এখানে ইংরেজি ভাষা প্রধান হিসেবে ব্যবহার করা হলেও আরও নানা ধরনের ভাষার চর্চা রয়েছে। যেমনঃ জার্মান, পর্তুগিজ, ফ্রেঞ্চ ইত্যাদি ভাষা। এ সকল ভাষা গুলো এখানকার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এবং বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মানুষ তাদের কাজ করিয়ে নেয়ার জন্য অথবা তাদের সেবা বিক্রির জন্য এটি ব্যবহার করে থাকে।

এখানে আপনি দুই ধরনের গিগ ওপেন করতে পারবেন। একটি হলো সেলার হিসেবে অর্থাৎ বিক্রেতা হিসেবে যেখানে আপনি আপনার সেভাবে বিক্রি করবেন। এবং অন্যটি হলো বায়ার হিসাবে অর্থাৎ ক্রেতা হিসেবে যেখানে আপনি অন্যের কাছ থেকে নির্ধারিত অ্যামাউন্টে সেবা করে থাকবেন। আপনি যদি সেলার হন তাহলে সেলার প্রোফাইল ব্যবহার করতে হবে। আপনি যদি বায়ার হন তাহলে বায়ার প্রোফাইল ব্যবহার করতে হবে । ফাইভার কোম্পানির প্রধান কাজ হচ্ছে একে একটি বিশ্বব্যাপী মার্কেটপ্লেস হিসেবে পরিচিত করা।

এখানে ব্যবহারকারীরা রেজিস্ট্রেশন এর মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করবে এবং এর মাধ্যমে সেবা ক্রয় বিক্রয় করে থাকবে। সেলার একাউন্ট এবং বায়ার একাউন্ট একটু ভিন্ন ধর্মী হয়ে থাকে। আপনি যদি একটি সেলার অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে চাইবেন তখন আপনাকে তখন আপনাকে সেলার অথবা বায়ার দুটির মধ্যে একটি নির্বাচন করতে হবে। আপনি যদি কাজের মাধ্যমে সেবা বিক্রি করতে চান তাহলে আপনাকে সেলার একাউন্ট খুলতে হবে। অন্যদিকে আপনি যদি সেবা কিনে নিতে চান তাহলে আপনাকে বায়ার প্রোফাইল ব্যবহার করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ ওয়েবসাইট থেকে কীভাবে সারা জীবন বসে আয় করবেন

এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ফাইবার বুঝতে পারবে যে কোন অ্যালগরিদমের সাথে আপনাকে যুক্ত করতে হবে। এর ফলে আপনি সবথেকে ভালো সেবা পাবেন। এখানে গিগ তৈরীর সময় আপনাকে আপনার কাজ এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ দিয়ে বানাতে হবে। এইখানে আপনি আপনার সম্পর্কে ভালো ভালো তথ্য দিয়ে বায়ারকে আকৃষ্ট করবেন। এটি হলো প্রথম এবং প্রধান শর্ত। এরপরে থাক হচ্ছে আপনার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সার্ভিস প্রদান করা। এখানে আপনি সব ধরনের কাজের অনুসন্ধান পাবেন এবং এটি মূলত একটি গিগের উপর নির্ভর করে তৈরি একটি মার্কেটপ্লেস।

এখানে আপনাকে প্রথমে অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে হবে এবং এর পরে আপনি আপনার পোর্টফোলিও, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ইতালি দিয়ে গিগ তৈরী করবেন। এবং সেখানে আপনাকে একটি আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করে দিতে হবে। এবং সেটি অবশ্যই আপনার সেবার উপর ভিত্তি করে আপনার সেবার নির্ধারণ করতে হবে। আপনি যদি মনে করেন যে অন্যদের থেকে অনেক বেশি কমে সার্ভিস দিলে আপনি খুব সহজে অনেক বেশি বায়ার এবং কাজ পাবেন। কিন্তু এই ধারণাটি আসলে সম্পূর্ণ ভুল। আপনাকে অবশ্যই ন্যূনতম একটি প্রাইস নির্বাচন করতে হবে। তা না হলে বায়ার আপনার সম্পর্কে নেগেটিভ ধারণা নিতে পারে।

ধরুন আপনি এখন কোন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে দিবেন। যার মূল্য কমপক্ষে বর্তমানে 320 ডলার। এখন আপনি যদি এর থেকে অনেক বেশি অথবা বেসিক দামে সেবা দিতে চাইলে দেখা যাবে মায়ার আপনার কাজ নাও নিতে পারে। তাই আপনি কেন এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হন সেই জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার সার্ভিস অনুযায়ী অন্যদের সাথে সঙ্গতি রেখে প্রাথমিক অবস্থায় দাম নির্ধারণ করতে হবে। এবং ধীরে ধীরে আপনি যখন অনেক বেশি পরিচিত হয়ে যাবেন তখন চাইলে আপনার রেট আপনি বাড়াতে পারেন।

ফাইভারে কাজ পাবার উপায় গুলোর মধ্যে সঠিক গিগ তৈরি অন্যতম । আপনার গিগের মধ্যে অবশ্যই আপনি যে খাব সেটিকে একদম সূক্ষ্মভাবে তুলে ধরতে হবে। এখন আপনি যদি একজন ওয়েবসাইট ডেভেলপার হয়ে থাকেন তাহলে সেটি আপনাকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরতে হবে। তাহলে কেউ যদি একজন ওয়েবসাইট ডেভলপার খুঁজে থাকে তাহলে সহজেই যেন আপনাকে নির্বাচন করতে পারে ।এতে বায়ার আকৃষ্টি এবং ভরসা করে আপনাকে কাজ দেবে। বায়ার যখন আপনার কাছে কাজের জন্য অর্ডার দিবে তখন সেটি একটি পেজের মাধ্যমে ডাইভার্ট হয়ে গিয়ে কমিউনিকেশন বা কনভারসেশন তৈরি হবে। এবং আপনার একাউন্ট যেন ব্যান হয়ে না যায় সেজন্য আপনাকে ফাইবারের দেয়া সকল শর্তাবলী মানতে হবে।

অর্ডার পাওয়ার সময় আপনাকে অর্ধেক পেমেন্ট দেয়া হবে। এবং বাকিটুকু কাজ ডেলিভারি দেওয়ার সময় আপনি পাবেন। আপনার গিগের র‍্যাঙ্কিং যেন নিচের দিকে চলে না যায় সেজন্য অবশ্যই সময়ের মধ্যে কাজ ডেলিভারি দিতে হবে। তা না হলে আপনার সম্পর্কে বায়ারের মধ্যে একটি অবিশ্বাস তৈরি হবে। এর ফলে কেউ যদি আপনাকে নেগেটিভ রিভিউ দিয়ে দেয় তা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য অনেক বেশী ক্ষতিকর হয়ে যাবে। এবং পরবর্তীতে আপনি অর্ডার পেতে মাথা গ্রস্ত হবেন। আপনি আপনার কাজ বায়ারকে জমা দেয়ার পরে তিন দিনের মধ্যে যদি সে রিসিভ না করে তাহলে অটোমেটিক্যালি সেটি রিসিভ হয়ে যায়।

বায়ারের কাজ পছন্দ হয়ে গেলে রিভিউ দিয়ে অর্ডার সম্পূর্ণ করতে পারে। আবার তার ইচ্ছা হলে রিভিউ নাও দিতে পারে। এটি আসলে সবাই দিয়ে থাকে না। এবং একজন বায়ারের পজিটিভ রিভিউ আপনার গিগ প্রোফাইল কে অনেক উপরে নিয়ে যাবে এবং আপনার পরবর্তীতে কাজের অর্ডার পেতে নজির বিহীন ভূমিকা রাখবে। কারণ বায়াররা সবসময় আপনার ভালো রিভিউ দেখে কাজের অর্ডার দিবে। বিশেষ করে সেই বায়ার যদি আপনার কাছে প্রথম আসে। কাজ জমা দেয়ার 12 থেকে 13 দিনের মধ্যে আপনি পুরো পেমেন্ট পাবেন। আপনি আপনার পেমেন্ট তোলার জন্য একাউন্টে কমপক্ষে 20 ডলার থাকতে হবে। আপনি বিভিন্ন ব্যাংক অথবা পেপাল থেকে টাকা তুলতে পারবেন।

আপনাকে অবশ্যই ফাইবারে ফোরাম ব্যবহার করতে হবে। এটি মূলত প্রোফাইল বাড়ানোর একটি কৌশল। এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন টিপস জানতে পারবেন। এ ধরনের টিপস আপনি পেতে পারেন তা হলো কিভাবে আপনি আপনার প্রোফাইল কে উপরের রেট যুক্ত এবং অভিজ্ঞ থেকে কাছ থেকে বিভিন্ন জ্ঞান ফাইবার ফোরামের মাধ্যমে ভাগ করে নিতে পারবেন। অবশ্যই আপনার এই ফোরামে অংশ নিয়ে কাজ পাওয়ার জন্য তথ্য জেনে নিতে হবে। বিশেষ করে আপনি যদি এই লাইনে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে তো অবশ্যই আপনাকে কাজটি করা উচিত।

এবং অবশ্যই নিজেকে সব সময় একজন উচ্চমানের বিক্রেতা ভাবতে হবে। এখানে সেলারদের কে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন নিউ সেলার, টপ রেটেড সেলার, লেভেল ওয়ান ও টু সেলার। এবং এই অনুযায়ী তাদের প্রাইস নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। যারা টপ রেটেড সেলার তাদের প্রাইস অনেক বেশি অন্যদের তুলনায়। তাই শুরু থেকে চেষ্টা করতে হবে নিজেকে একদম টপলেটিভ সেলারের শীর্ষে নিয়ে যাবার জন্য। কারণ যে কোন ধরনের ক্লায়েন্ট চাইবে টপ রেটেড সেলার এর কাছ থেকে কাজ করিয়ে নিতে। তাই নিজেকে উচ্চ স্তরের বিক্রেতা ভাবুন এবং বানিয়ে তুলুন।

ফাইভারে-কাজ-পাবার-উপায়

ফাইভারে কিভাবে একাউন্ট খুলবেন

ফাইভারে কিভাবে একাউন্ট খুলবেন? একজন ফ্রিল্যান্সার চায় খুব সহজেই লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস ফাইবারে একটি অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে হবে। এবং এটি অন্যান্য অ্যাপের মতো খুলে দিল আমার হয়ে গেল ব্যাপারটি তা নয়। অবশ্যই এখানে আপনাকে ফাইবারে দেয়া নিয়ম কানুন শর্ত অনুযায়ী ওপেন করতে হবে। এবং অনুসন্ধান সার্চে এটিকে উপরে রাখতে হবে। তবেই আপনি খুব সহজে কাজ পাবেন। চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলবেন।

এখানে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে অবশ্যই মোবাইল, ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোম অথবা আপনার পছন্দের যে কোন ব্রাউজার থেকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার মাধ্যমে সাইন আপ করতে হবে। আপনি যদি মোবাইল থেকে ওপেন করে থাকেন তাহলে আপনি আপনার স্ক্রিন কে ডেস্কটপ ভিউ এ রুপান্তরিত করে ফেলুন। এর ফলে আপনি সবকিছু খুব সহজে দেখে বুঝে কাজ করতে পারবেন। এবার আপনি ইংরেজিতে ফাইবার ডট কম লিখে সার্চ করুন। এর ফলে আপনার সামনে একটি পেজ আসবে এবং সেখানে উপরে ডান দিকে জয়েন নামক নে ক্লিক করে জয়েন হয়ে যান।

এর ফলে আপনার সামনে আরেকটি পেট চলে আসবে। এর ফলে আপনার সামনে আপনি আপনার  কন্টিনিউ উইথ ফেসবুক, কন্টিনিউ উইথ google, কন্টিনিউ উইথ mail ইত্যাদি অপশন আসবে. আপনি ইমেইল বাদে যেকোনো একটির মাধ্যমে ক্লিক করলে আপনি ফাইবারে গিয়ে প্রবেশ করবেন। সেখানকার ড্যাশবোর্ডে আপনি চলে যাবেন। কিন্তু আপনি যদি কাজের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে একটি প্রফেশনাল অ্যাকাউন্ট খুলতে চান সেজন্য আপনাকে অবশ্যই ইমেইলের মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে হবে। এবং কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে।

কন্টিনিউ ক্লিক করার পরে আপনার সামনে একটি পেজ চলে আসবে। এরপরে আপনাকে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড চুজ করতে বলবে। আপনি আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ডের কাছে সম্পন্ন করুন। আপনি এমন একটি পাসওয়ার্ড দিন যেন সহজে কেউ জানতে না পারে। এর পরে আপনার কাছে একটি লিঙ্ক আসবে। এটি মূলত আপনার একাউন্টে ভেরিফাই করার জন্য দেয়া হয়। ভেরিফিকেশনের সময় আপনি যেই ইমেইল দিয়ে সাইনআপ করেছিলেন সেই ইমেইল একাউন্ট দিয়েই আপনাকে পরবর্তী কাজ সম্পাদন করতে হবে। এরপরে একটিভ ইউর অ্যাকাউন্ট ক্লিক করে ভেরিফাই এর কাজটি সম্পন্ন করুন।

অবশ্যই আপনাকে আপনার প্রোফাইল গিগ তৈরির পূর্বেই সম্পূর্ণ করা লাগবে। এতে আপনাকে আপনার ছবি এবং আপনার দক্ষতা অভিজ্ঞতার বিভিন্ন বর্ণনা সুন্দর ও সুগঠিত ভাবে সাজিয়ে লিখতে হবে। এখানে আপনাকে স্কিল টেস্ট দেয়া লাগতে পারে। এবং আপনার একটি ব্যাংক একাউন্ট, ভাষা, আপনার জায়গা অর্থাৎ লোকেশন, আপনার ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন। এসব তথ্যের মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যাকাউন্টটি সম্পূর্ণ করে ফেলুন।

গিগ তৈরীর সময় বিভিন্ন আকর্ষণীয় ছবি এবং ভিডিও যোগ করার চেষ্টা করুন। এবং এগুলো হবে আপনার কাজের উদাহরণ হিসেবে। এবং কাজ রিলেটেড ছবি ভিডিও আপনি দিতে পারবেন। অপ্রাসঙ্গিক কোনো কিছু দেয়া যাবে না। এ ধরনের ছবি বা ভিডিও আপনাকে কাজ পেতে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে সাহায্য করবে। কারণ আপনার কাজের ভিডিও বায়ারদেরকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করবে। তাই আপনি এমন ইমেজ তৈরি করুন বা ব্যবহার করুন যেখানে আপনার কাজের সর্বোচ্চ উদাহরণ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে আপনার গিগ প্রচার করুন 

বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে আপনার গিগ প্রচার করুন। ফাইবার মূলত অনেক বেশি দর্শক পছন্দ করে। তাই আপনি আপনার গিগের লিংক বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া বা সাইটের সাথে সংযুক্ত করুন। বিভিন্ন মাধ্যমে ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে যুক্ত করা গিগ গুলো সাধারণত চতুর্থ বা পঞ্চম অনুসন্ধান সার্চে অর্থাৎ র‍্যাঙ্কিং এ থাকে। তাই আপনি আপনার গিগের উন্নতি ও অগ্রাধিকারের জন্য বিভিন্ন ভিজিটর পাওয়ার চেষ্টা করুন। 

ফেসবুক, instagram, আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে সেখানে, বা আপনার কোন বন্ধুর ওয়েবসাইটে, বিভিন্ন গ্রুপে ইত্যাদি জায়গায় বেশি বেশি করে শেয়ার করুন। এভাবে আপনি আপনার গিগের জন্য ভিজিটর বাড়িয়ে র‍্যাঙ্কিং এ নিয়ে আসুন। এর ফলে আপনার আপনার গিগ দেখে বায়াররা আকৃষ্ট হবে। যা আপনাকে নতুন বায়ারদের কাছ থেকে কাজ পেতে গুরুত্বপূর্ণভাবে সাহায্য করবে।

ফাইভারে-কাজ-পাবার-উপায়

ফাইবারে যে সকল কাজের চাহিদা বেশি

ফাইবারে যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। এর ফলে আপনি সেই হিসেবে নিজেকে স্কিল করে গড়ে তুলবেন। এর ফলে আপনি খুব সহজেই কাজ পাবেন এবংদক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে উঠবেন। যা আপনাকে ক্যারিয়ারের শীর্ষে নিয়ে যাবে। এবং আপনি খুব সহজেই লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে এখানে কোন কাজের অগ্রাধিকার সব থেকে বেশি। এবং এই কাজগুলোতে আপনাকে কতটুকু দক্ষ হওয়া উচিত।

ডিজিটাল মার্কেটিংঃ ফ্রিল্যান্সিং জগতের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে চাহিদা সবথেকে বেশি। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং সহ অনেক মার্কেটিং রয়েছে যা ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেস্ট জনপ্রিয়।

গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ এর পরে রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। যে কাজে দক্ষতা আপনাকে অনেক উপরে নিয়ে যেতে পারে। লোগো ডিজাইন করা, গ্রাফিক্স ডিজাইন করা, ব্র্যান্ডিং এবং ইলাস্ট্রেশন ইত্যাদির চাহিদা অনেক বেশি। এর মাধ্যমে অনেকেই এখনো অনেক টাকা ইনকাম করছে। চাইলে আপনিও এখানে দক্ষ হয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

লোগো ডিজাইনঃ বর্তমান সময়ে লোগো ডিজাইন একটি অন্যতম কাজ এবং মার্কেটপ্লেসে এর চাহিদা অনেক বেশি। বর্তমানে দেশে এবং বাইরে সব জায়গাতে ছোট-বড় অনেক গড়ে উঠেছে। এছাড়াও অনলাইনে বিভিন্ন ইন্টারনেট ভিত্তিক কোম্পানি রয়েছে। যার জন্য বিভিন্ন লোগো এর প্রয়োজন হয়। তাই বর্তমানে আকর্ষণীয় লোগো ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি। ফাইবারের লোগো ডিজাইন এর জন্য অনেক লাইন রয়েছে যারা অনেক টাকা দিয়ে এই কাজগুলো করিয়ে নিয়ে থাকে।

বুক কভার ডিজাইনঃ আপনি যেকোনো কাজে তত বেশি দক্ষ হবেন তত বেশি আপনার কাজের চাহিদা অন্যের কাছে পড়তে থাকবে। এর ফলে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনেক বেশি। তার উপায় হিসেবে বুক কভার ডিজাইন অন্যতম। এই কাজের জন্য আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন জানা লাগবে। এই কাজের জন্য বিভিন্ন ১০০ থেকে ২৫০ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে এক একটি ডিজাইনের জন্য। তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন এই কাজের চাহিদা কেমন। 

ভিডিও এডিটিং এর কাজঃ বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ভিডিও তৈরি করার কাজ অনেক বেশি বেড়ে গেছে। আপনার যদি ভিডিও এডিটিং এর দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে খুব সহজেই অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় এবং চাহিদা সম্পন্ন একটি কাজ। তাই দেরি না করে আজই আপনি এই কাজে দক্ষ হয়ে উঠুন। আপনার দক্ষ তাই আপনাকে অনেক উপরে নিয়ে যাবে। তাই চেষ্টা করুন সব সময় চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলোতে স্কিলড হয়ে উঠতে।

অ্যানিমেশন এর কাজঃ বিভিন্ন ধরনের ভিডিওতে অ্যানিমেশন যুক্ত করা এবং বিনোদনের জন্য অথবা শিক্ষামূলক বিভিন্ন অ্যানিমেশন যোগ করা ভিডিওর মধ্যে বর্তমান সময় খুবই জনপ্রিয় এবং চাহিদা সম্পন্ন হয়ে উঠেছে। তাই এই কাজের দক্ষতা আপনাকে খুব সহজেই একটি লেভেলে নিয়ে চলে যাবে।

ফাইভারে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন ধরনের কাজ রয়েছে

ফাইভারে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন ধরনের কাজ রয়েছে? একটু আগে জানলেন ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি। কিন্তু এর বাইরেও আরো অনেক কাজ রয়েছে। যেগুলো জানলেও আপনি খুব সহজে কাজ পেতে পারেন। সেগুলো সম্পর্ক আপনার অবশ্যই জানতে হবে। সব সময় যে শুধু কঠিন কাজগুলোই আপনাকে অনেক উপরে নিয়ে যাবে ব্যাপারটি এমন নয়। অনেক সময় অধিক চাহিদা সম্পন্ন কাজের বাইরেও দক্ষ হয়ে টাকা ইনকাম করতে পারে। এই মার্কেটপ্লেসটি এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি যে কোনো কাজে দক্ষ হয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। সফল ফ্রিল্যান্সারদের কাজের চাহিদা এখানে সব থেকে বেশি। অর্থাৎ ফাইবারে কাজের চাহিদা বেশি।

অধিক চাহিদা সম্পন্ন কাজের বাইরেও আরো যে সকল কাজের মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন সেগুলো হলো ইমেইল মার্কেটিং, ওয়েবসাইট ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং বিশেষ করে ইংরেজি আর্টিকেল, লোগো ডিজাইন, ছবি এডিটিং, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও মার্কেটিং ইত্যাদি। এর বাইরেও কাজ রয়েছে। এ সকল কাজের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারেন ফাইবার থেকে। ফাইবার হচ্ছে অধিক ডলার কামানোর একটি সহজ এবং সুন্দর রাস্তা। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য অনেকটা সোনার খনির মতো। ফ্রিল্যান্সারদের কাছে এটি বলতে গেলে টাকার খনি। তাই দেরি না করে এগুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো একটিতে আপনি হয়ে উঠতে পারেন দক্ষ।

কিভাবে একটি প্রফেশনাল সেলার প্রোফাইল বানাবেন

কিভাবে একটি প্রফেশনাল সেলার প্রোফাইল বানাবেন? আপনি যখন কোনো কিছু কিনতে যান তখন প্রথমে দেখতে যেটা ভালো লাগে সেদিকেই আকৃষ্ট হন। ঠিক সেরকম ভাবে ফাইবারে বায়াররা আপনার প্রোফাইল দেখে আকৃষ্ট হয়ে আপনাকে কাজের অর্ডার দিবে। সেজন্য আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে...  আপনার প্রোফাইলটি তৈরি করতে হবে। এবং প্রয়োজনীয় নির্ধারিত কিছু তথ্য দিয়ে রাখতে হবে। সেগুলো সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।

  • অবশ্যই আপনাকে আপনার আসল এবং সম্পূর্ণ নাম দিতে হবে। এর ফলে বায়ারদের কাছে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বেড়ে উঠবে।
  • এবং অবশ্যই আপনাকে প্রোফাইলে আপনার নিজের একটি সুন্দর প্রফেশনাল ছবি দিয়ে রাখতে হবে। এবং অবশ্যই ছবিটি অনেক সুন্দর হতে হবে। এবং আপনি আপনার প্রোফাইল পিকচারে নিজের জায়গায় কোন অভিনেতা বা সেলিব্রেটির ছবি দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • এতে আপনার প্রফেশনাল যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। আপনি নিশ্চয়ই আপনার চাকরির জায়গায় নিজের পরিবর্তে কোন সেলিব্রিটির যাবেন না। ঠিক সেরকমভাবে এখানেও সেম কাজটি আপনাকে করতে হবে।
  • এবং আপনার প্রোফাইলের বর্ণনায় আপনার কাজের ধরণ, যোগ্যতা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে হবে। এ ধরনের টপিক্স গুলোকে বায়াররা খুব গুরুত্ব সহকারে খুঁটিয়ে দেখে। কারণ তারা পয়সা খরচ করে আপনার কাছ থেকে কাজ করে নিবে। যাচাই বাছাই ছাড়া তারা অর্ডার দিবে না। তাই সে দিকটা খেয়াল রেখে আপনার বিবরণী তুলে ধরুন।
  • অবশ্যই আপনার প্রোফাইলে আপনি কোন ভাষাভাষীর মানুষ সেটি উল্লেখ করুন। কেননা ফাইবারে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন দেশের,সংস্কৃতির, বিভিন্ন মানুষের প্রোফাইল রয়েছে। আপনি আপনার মাতৃভাষা সহ যদি একাধিক ভাষা জেনে থাকেন তবে সেই যোগ্যতাটি তুলে ধরুন।
  • এতে আপনি যে ভাষা জানেন সেই ভাষার অন্য লোক অর্থাৎ বায়ার যদি হয়ে থাকে সে আপনাকে কাজ দিতে আগ্রহী হয়ে উঠবে। কারণ তাই আপনার সাথে কমিউনিকেট করাটা বেশি সহজ মনে হবে।
  • এবং ফাইবার প্রোফাইলে অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা তুলে ধরুন। শিক্ষাগত যোগ্যতার উপর দিয়ে কিছুই নেই। এটি আপনাকে আরও বেশি সম্পূর্ণ এবং যোগ্য করে তুলবে বায়ারের কাছে। কারণ তারা মনে করে যে যত বেশি শিক্ষিত সে ততো বেশি যোগ্য এবং সম্পূর্ণ এবং তাঁত কাজের গুণগত মান ততো বেশি ভালো।
  • আপনার ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যদি কোন সার্টিফিকেট থেকে থাকে তবে অবশ্যই সেটি আপনার প্রোফাইলে তুলে ধরুন। কারণ সার্টিফাইড ফ্রিল্যান্সার দের বায়াররা নিয়োগ দিতে বেশি পছন্দ করে।
  • এবং আপনার ফাইবার একাউন্টের এলগরিদম বৃদ্ধির জন্য বেশি বেশি ট্রাফিক বা ভিজিটর নিয়ে আসুন। সেজন্য আপনি আপনার একাউন্টটি বিভিন্ন সোশ্যাল প্লাটফর্ম অথবা গ্রুপে শেয়ার করুন

লেখক এর মন্তব্যঃ ফাইভারে কাজ পাবার উপায়

এক কথায় কয়বার ফাইবার একটি বিখ্যাত মার্কেটপ্লেস। যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা খুব সহজেই নিজেদের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ পেয়ে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারে। এবং কিভাবে এটি সম্ভব এটি জানার জন্য আপনাকে আর্টিকেলটি শুরু থেকে পুরোটাই পড়তে হবে। এখানে আপনাকে মূলত কাজ এবং দক্ষতার পাশাপাশি ধৈর্য্যশীলও হতে হবে। ধৈর্য্য না থাকলে আপনি এখানে টিকতে পারবেন না। আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা অনেক বেশি এবং বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের চাহিদা অনেক বেশি। ফাইবার হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে আপনার কাজ এবং দক্ষতা বিক্রি করা হয়ে থাকে। এবং অন্যদিকে অন্যরা তা কিনে নিয়ে থাকে। তাই অবশ্যই আপনাকে ফাইবার কি জানতে আর্টিকেলটি পুরোটা পড়তে হবে

কারণ বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা অন্য দেশের তুলনায় অনেক কম রেটে ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। এক কথায় এটি একটি অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনি কোনো সীমাবদ্ধতা ছাড়াই নিজ গুনে খুব সহজেই কাজ পেতে পারেন। যদি উপরের নিয়ম অনুযায়ী আপনি ফাইবার কে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে। তাই দেরী না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন এবং জানুন কিভাবে আপনি ফাইবারে কাজ পেতে পারবেন। এবং খুব সহজে ইনকাম করে ফেলুন লক্ষাধিক টাকা। ফাইবার হচ্ছে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাবার একটি অন্যতম উৎস। এখানে কাজ পাবার অন্যতম উপায় হচ্ছে সঠিক ভাবে একটি গিগ তৈরি করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url