লাখ টাকা ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫
সূচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫ নিয়ে আলোচনা করব আজকে আপনাদের সাথে। সর্বপ্রথম আপনাকে নিজের ব্যাপারে ভেবে দেখতে হবে যে, আপনি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কতটুকু উপযুক্ত? বা এটি করার জন্য আপনার ডেডিকেশন কতটুকু আছে? আপনি যদি মনে করেন যে আমি তিন বা ছয় মাস করে অনেক টাকা ইনকাম করব বা এর বেশি আর আপনি করতে পারবেন না বা চাচ্ছেন না তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়। এবং অবশ্যই আপনাকে যেকোনো একটি বিষয়ের উপরে অনেক বেশি অভিজ্ঞ হতে হবে। এবং ইংরেজি জানার ক্ষেত্রে প্রাথমিক জ্ঞানটুকু আপনার থাকতে হবে।
অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে, স্কিল শেখার বাইরেও আরো অনেক কিছু আপনাকে
জানতে হবে এবং মানতে হবে। প্রতিদিন প্রতিদিন এই জগতে অনেক কিছুই নতুন নতুন আপডেট
হয়ে থাকে। যেগুলো সম্পর্কে আপনাকে অবগত হতে হবে। এবং সেটির সাথে তাল
মিলিয়ে আপনাকে কাজ করে যেতে হবে। এবং অবশ্যই এই সেক্টরে এসে যদি কখনো ডাউন হয়ে
যান তাহলে হতাশ হলে চলবে না। আপনাকে উঠানামার মধ্যে দিয়েই আপনি পরবর্তীতে অনেক
উপরে উঠতে পারবেন। অর্থাৎ এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।
সর্বপ্রথম নিজের মন স্থির করা
সর্বপ্রথম নিজের মন স্থির করা অনেক বেশি জরুরী। অর্থাৎ আপনি ফ্রিল্যান্সিং সত্যিই শিখতে চান কিনা সেটা ভালোভাবে আগে আত্মস্থ করুন। আপনি আপনার বন্ধুকে দেখলেন, বা হয়তো আপনার কাছের কোনো আত্মীয়কে দেখলেন, অথবা আপনি কোন সফল ফ্রিল্যান্সারকে অনেক টাকা কামাই করতে দেখে আপনার হুট করে শখ হলো যে আপনিও ফ্রিল্যান্সার হতে চান সেটি করলে চলবে না। অবশ্যই আপনাকে আগে বোঝাতে হবে যে, ফ্রিল্যান্সিং আসলে কী? এবং এখানে আপনাকে কতটুকু সময় দিতে হবে?
কিভাবে শুরু করতে হবে কোথা থেকে শুরু করতে হবে? সবকিছু আগে ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে। এবং সফল হতে গেলে কতটুকু সময় লাগবে সেটি ভালো করে যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে। আপনার কাউকে দেখে মনে হল আর আপনি ভাবলেন যে আপনি শিখবেন এবং আপনার দুইদিন পর মনে হল যে, আপনার আর ভালো লাগছে না তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়। আপনি আসলে এটি করতে চান কিনা সেটি বোঝার জন্য নিজেকে সময় দিন। ভালোভাবে রিসার্চ করুন, জানুন এবং বুঝুন তারপর সিদ্ধান্ত নেন আর যে আপনি আসলেই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান কিনা।
একজন ফ্রিল্যান্সিং করে খুব সহজে লাখ টাকা কামাই করছে মানে এই নয় যে সে শুরু থেকেই লাখ লাখ টাকা কামাই করছে। তাকে এই পর্যায়ে আসার জন্য নূন্যতম সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়েছে। এগুলো ভালোভাবে রিসার্চ করুন। তারপর মন স্থির করে ঠিক করুন যে আপনি আসলে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান কিনা। এটাই হবে আপনার ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রথম ধাপ। আপনি যখন কোন কিছুর জন্য মানসিকভাবে তৈরি হয়ে যাবেন তখন আপনার কাজটা অর্ধেক এবং অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে।
আগ্রহ ও মনোযোগী হয়ে কাজ করা এবং
আগ্রহ অমনোযোগী হয়ে কাজ করা ক্ষেত্রেই প্রথম ধাপ। আগ্রহ এবং মনোযোগ ছাড়া সফলতা
কখনোই আসবেনা। তাতে আপনি সেই কাজে যতই সময় দেন না কেন।সময় দেয়াটা হতে হবে
উপযুক্ত ভাবে। অর্থাৎ এলোমেলোভাবে কাজ শুরু এবং শেষ করা কোনো কাজেই সফলতা বয়ে
নিয়ে আসে না। এবং যেকোনো কাজ অবশ্যই আপনাকে নিজেকে শিখে নিতে হবে। কেউ বাড়ি এসে
আপনাকে হাতে-কলমে ধরে শিখিয়ে দিয়ে যাবে না। আপনি যেভাবেই শিখুন না কেন সেটি
আপনাকে আদায় করে নিতে হবে আপনার যোগ্যতার মধ্য দিয়ে।
আরও পড়ুনঃ ওয়েবসাইট থেকে কীভাবে সারা জীবন বসে আয় করবেন
এবং আপনি যদি মনে করেন যে আসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা হলেই হবে তাহলে এটি আপনার
জন্য নয়। যেখানে মানুষ এখান থেকে কোটিপতি হয়ে যাচ্ছে সেখানে আপনার চাহিদা যদি
হয় মাত্র ২৫ হাজার টাকা তাহলে আপনার প্রাপ্তি হবে জিরো। আপনাকে শুরু থেকেই ভাবতে
হবে যে আমি এক বছর পরে গিয়ে লাখ টাকা কামাই করতে চাই। এবং এই চাওয়াই আপনাকে অটল
থাকতে হবে কাজে ও চিন্তার মধ্য দিয়ে। চাওয়া যখন বড় হবে আপনার প্রাপ্তিও তখন
বেশি হবে। এভাবেই আপনাকে আপনার ফ্রিল্যান্সিং শেখাটা শুরু করতে হবে।
সঠিক নিষ সিলেক্ট করা
সঠিক নিষ সিলেক্ট করা সফল ফ্রিল্যান্সার হবার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। আপনি কোন বিষয় নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান সেটি আগে ভালোভাবে নির্বাচন করুন। অন্যের দেখা দেখি ঝাপিয়ে পড়লে চলবে না। ঝাঁপিয়ে পড়ে গেলেন আর পরে মনে হল যে এটি আপনার জন্য নয় বা আপনি এই কাজটি ভালোভাবে পারছেন না তাহলে তো আর হলো না। সেই জন্য আপনি যেটি শিখতে চাচ্ছেন সে সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জেনে নিন।
এখন কথা হল কি জানবেন? পড়ালেখা শিখতে গেলে যেমন সাইন্স,আর্টস,কমার্স তিনভাবে ভাগ করা হয়েছে। ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ও অনেক কিছু রয়েছে কাজ করার জন্য। সকলেই একটি জিনিস নিয়েই কাজ করে টাকা ইনকাম করে না। আপনি সেগুলো আগে ভালোভাবে জেনে নিন যে এই সেক্টরে কি কি কাজ রয়েছে? অর্থাৎ কোন কোন কাজ গুলোর মধ্য দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। সে কাজগুলো সম্পর্কে ধারণা নিন।
এবং সেটি আপনার কাছে কতটুকু সহজ বা গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে তা নির্বাচন করুন। তারপরে কাজ শিখতে নেমে পড়ুন। এর ফলে আপনার পরবর্তীতে মনে হবে না যে আপনি ভুল বিষয় নির্বাচন করেছেন বা আপনার দ্বারা হবে না। এখন আপনি কিভাবে জানবেন? এটি জানার জন্য অনেক উপায় রয়েছে। যেমন আপনার পরিচিত কেউ যদি করে থাকে তার কাছ থেকে জানতে পারেন। এছাড়া ইন্টারনেট তো রয়েছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
যেমন আমার ওয়েবসাইটেই রয়েছে ইমেইল মার্কেটিং ও ওয়েবসাইট সম্পর্কে। এছাড়া
ফ্রিল্যান্সারদের বিভিন্ন জনপ্রিয় ভিডিও রয়েছে এই ব্যাপারে। সেগুলো দেখে আপনি
খুব সহজে প্রাথমিক সূক্ষ্ম ধারণা পেয়ে যাবেন। যেকোনো কাজ শেখার আগে সেই ব্যাপারে
পূর্ণাং ও সঠিক ধারণা থাকাটা অত্যাধিক জরুরী। তা না হলে মাঝ নদীতে গিয়ে নৌকা
ডুবে যাবে। তাই দেরি না করে এখনই ভালোভাবে খোঁজখবর নেয়া শুরু করে দিন যদি আপনি
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান।
স্কিল শেখার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন
স্কিল শেখার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন?ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫ স্কিল শেখার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সময়োপযোগী ও স্থায়িত্ব ঠিক রেখে স্কিল্ড হওয়া। অর্থাৎ আপনি এমন একটি কাজ শিখলেন যেটি ছয় মাস বা এক বছর পরে আর কোনো মান থাকলো না। অর্থাৎ তার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেল। তাহলে তো হবে না। আপনাকে এমন একটি কাজ নির্বাচন করতে হবে যেটি শিখলে আগামীর দশ বছর পর্যন্ত আপনার চলে যাবে।
অর্থাৎ আপনি যদি ভালোভাবে শিখতে পারেন তাহলে আপনি চাইলে দশ বছরে অনেক টাকা কামিয়ে ফেলতে পারেন। এখন আপনি ভাবতে পারেন যে ছয় মাস বা এক বছর করে পরবর্তীতে আপনি এটা একটা চাকরিতে নিয়োগ নিয়ে নিবেন। তাহলে এত অল্প সময়ের জন্য এই সেক্টরে না আসাই ভালো। কারণ এখানেও আপনাকে যথেষ্ট সময় এবং পরিশ্রম দেয়া লাগবে। ভালোভাবে টাকা ইনকাম করতেই আপনার এক বছর লেগে যাবে। সেখানে আপনি মাত্র এক বছর কাজ করার কথা চিন্তা করবেন কি করে।
আপনি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবেন
আপনি কিভাবে শিখবেন? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫ সালে এসে আপনি নানাভাবে এটি
শিখতে পারেন। এখন বিভিন্ন জায়গায় ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করানোর জন্য নানা
প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এবং অনলাইন অফলাইন নানা মাধ্যমে তারা সেবা দিয়ে থাকছে।
আপনি আপনার জায়গায় থেকে সবথেকে সেরা প্রতিষ্ঠানটিকে খোঁজখবর নিয়ে বেছে নিন।
তারপর ঠিক করুন যে আপনার জন্য কোনটি সহজ হবে অনলাইন নাকি অফলাইন? তারপর সেই
অনুযায়ী আপনি কোর্স আরম্ভ করে দিন। এখন আপনার যদি মনে হয় যে আপনার কাছে টাকা
নেই।
তাহলে অনেক ফ্রি মাধ্যম আপনি পেয়ে যাবেন। আপনার যদি মেধা থাকে তাহলে সেখান থেকে
আপনি ভালোভাবে শিখতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনি শূন্য থেকে শুরু করেন তাহলে
আপনাকে অবশ্যই কোর্স করা লাগবে। কারণ তখন আপনাকে হাতে ধরে ধরে শেখানো লাগবে। এর
কাজ শিখতে গেলে আপনাকে তিন থেকে ছয় মাস সময় দিতেই হবে। তাতে আপনি যে কাজই শিখুন
না কেন। ভালোভাবে না শিখে আপনি যদি মাঠে নেমে পড়েন তাহলে আর কিছুই হবে না। এই
সেক্টরে আপনাকে মোটামুটি নয় ফাটাফাটি হতে হবে। কারণ প্রতিযোগীতা দিন দিন অনেক
বেড়েই চলেছে।
আর একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে যে কোর্সের মাধ্যমে আপনি ১০০% কখনোই শিখতে পারবেন না। অর্থাৎ আপনাকে 100 ভাগ কখনোই দিবে না। আপনাকে নিজে থেকে ১০০ভাগ শিখে নিতে হবে। তার জন্য আপনাকে সময় দিতে হবে, বেশি বেশি রিসার্চ করা লাগবে, চিন্তা করা লাগবে। আপনি না জেনে না বুঝে শিখতে চলে গেলেন। তার পরে আর কিছুই পারলেন না আর দোষ দিয়ে দিলেন সেখানকার মেন্টর বা ট্রেনার কে তাহলে এখানে সম্পূর্ণ আপনি দোষী।
আপনাকে শুরু থেকে ভেবে নিতে হবে যে আপনাকে ১০০ ভাগ কেউই দিবে না। এবং যা শিখবেন
তা আপনাকে আগেই জেনে নিতে হবে তা আপনি কি শিখতে চাচ্ছেন এবং সেই কাজে আপনি কতটা
পারদর্শী হতে পারবেন। কারণ সেখানে আপনাকে কেউ জোর করে ডেকে নিয়ে যায়নি। এই
কথাগুলো মাথায় রেখে আপনাকে শিখতে হবে। এবং সবার আগে অবশ্যই আপনার নিজের
একটি পোর্টফলিও তৈরি করা লাগবে। ভালোভাবে কাজ না শিখে আপনি ফাইবার আপ ওয়ার্কে
নেমে পড়লেন। তাহলে আর আপনার দ্বারা হবে না।
একটি মার্কেটপ্লেস তৈরি করা
একটি মার্কেটপ্লেস তৈরি করা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে শেষের দিকের খুবই গুরুত্বপূর্ণ
একটি কাজ। মার্কেটপ্লেস ছাড়া আপনি দেখতে পারবেন না। কারণ মার্কেটপ্লেসে আপনাকে
কাজ করতে হবে। ফাইবার ও আপ ওয়ার্ক ছাড়াও আপনি ফেসবুক, টুইটার,লিংডিনেও অনেক
ভালো কাজ পেতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এগুলো শেখায় না। সে
ক্ষেত্রে আপনি কি করতে পারেন? সেজন্য আপনাকে আপনার বিভিন্ন পরিচিত যারা এসব কাজের
যুক্ত তাদের সাথে ওঠাবসা করতে হবে। পরিচিতি বাড়াতে হবে।
আপনার কাজের মান তিন দিন ভালো করতে হবে। আপনার ফেসবুক আইডি ও বিভিন্ন গ্রুপে
সেগুলো শেয়ার করতে হবে মানুষকে জানানোর জন্য। কখনোই আপনি কাউকে বলবেন না যে, ভাই
আমাকে একটি কাজ দেন। এভাবে কখনোই সিমপ্যাথি নিয়ে কাজ পাওয়া যায় না। আপনার
যোগ্যতা ভালো হলে সবাই আপনাকে এমনিতেই কাজ দেবে। এর ফলে আপনি বিভিন্ন এজেন্সির
সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন। আপনার নেটওয়ার্কিং কে আপনি বাড়িয়ে তুলবেন। এর ফলে
দেখা যাক আপনার ফাইবারে না এসেও মাসের শেষে লাখ টাকা কামাই করতে পারছেন।
লেখক এর মন্তব্যঃ ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ২০২৫
ফ্রিল্যান্সিং তিন মাস শিখে আপনি যদি মনে করেন যে আপনার ভালো লাগছে না আপনি আর
করবেন না। তাহলে সব শেষ আপনি শুরু থেকে যা শিখেছেন তার এখানে শক্তি ঘটে যাবে। তাই
যেকোনো কাজ ভালোভাবে শুরু সেটিকে নিষ্ঠার সাথে চালিয়ে যেতে হবে। এই সেক্টরে টাকা
ইনকামের জন্য আপনাকে অবশ্যই নূন্যতম কিছু সময় ভালোভাবে কাজ করে যেতে হবে আগামীতে
বেশি টাকা ইনকামের জন্য। এই সেক্টরে মাসে অনেকে দশ লাখের বেশি টাকাও কামাই করে
থাকে এবং এ কথাটি আসলেই সত্যি। সেই জন্য আপনি ভেবে নিলেন যে,শেখা হয়ে গেল আর
তারপরের দিন থেকেই আপনি এত টাকা কামাই করবেন ব্যাপারটা কিন্তু এমন নয়।
সেই জন্য আপনাকে ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যেতে হবে। অনেক সময় আপনি মুখ থুবড়ে পড়ে
যাবেন। কিন্তু সেখানে থেমে গেলে আপনার হবে না। আপনাকে লেগে থাকতে হবে। অর্থাৎ হার
না মানা। যখন আপনি যেহেতু নিয়ে হার না মেনে কাজ করতে থাকবেন তখন এমনিতেই এক-দেড়
বছর পরে সফলতা ধরা দিবে। তাই হতাশার মুহূর্তে হতাশ না হয়ে লেগে থাকুন। অনেক সময়
ভাগ্য আপনাকে সঙ্গ দেবে না। কিন্তু কতক্ষণ? চেষ্টা এবং দোয়া দিয়ে আপনি আপনার
ভাগ্য কেও বদলে ফেলতে পারবেন। ৩-৪ লাখ টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সময়
দিয়ে কাজ করতে হবে। কাজ শেখার পাশাপাশি আপনার নিজেকে আপডেট করতে থাকতে হবে।
রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url