লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে জানুন

লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে জানুন আজকের এই আর্টিকেলে। লিথুনিয়া মূলত ইউরোপের মধ্যে পড়ে। এবং এটি একটি জনপ্রিয় দেশ। তবে লিথুনিয়া সম্পর্কে বাংলাদেশী জনগণ খুব কম জানে। কারণ আমাদের দেশে লিথুনিয়া সম্পর্কে প্রচারণা খুব কম হয়েছে। এই দেশে রয়েছে কাজ পাবার অনেক ভালো একটা সম্ভাবনা।
লিথুনিয়া-যেতে-কত-টাকা-লাগে

লিথুনিয়া যেতে সময় এবং টাকার পরিমাণ আপনাকে জানতে হবে যদি আপনি সেখানে যেতে চান। কিন্তু বাংলাদেশের মাত্র 44 জন পাওয়া গেছে মাইগ্রেন্ট এর সংখ্যায়। লিথুনিয়ায় অনেক ধরনের কাজের মধ্যে থেকে আপনি চাইলে আপনার পছন্দের কাজটি বেছে নিয়ে সেখানে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

সূচিপত্রঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে

লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে

লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে আপনাকে জানতে হবে যদি আপনি সেখানে যেতে চান। প্রত্যেক বছরে সাধারণত তাদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। তাই বাংলাদেশীদের জন্য আপার সুযোগ রয়েছে সেখানে গিয়ে টাকা ইনকাম করার। কিন্তু বেশিরভাগ বাংলাদেশের মানুষ লিথুনিয়া সম্পর্কে জানেই না। ফলে এই দেশ থেকে যে ধরনের সুযোগ সুবিধা বাংলাদেশিরা পেতে পারে সেটা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

সেখানে যেতে চাইলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সরকারিভাবে যেতে চাইলে সর্বোচ্চ ৯ লক্ষ টাকা খরচ হবে। আরও বিস্তারিত জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। মূলত এই খরচ আপনার ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে থাকে। আপনি যে ক্যাটাগরির ভিসার ওপর যেতে চাইবেন তার ওপর নির্ভর করবে আপনার খরচ।

লিথুনিয়া যেতে ভিসা ক্যাটাগরির খরচ কেমন

লিথুনিয়া যেতে ভিসা ক্যাটাগরির খরচ কেমন? আপনি কোন উদ্দেশ্যে যেতে চান সেটির উপর নির্ভর করে ভিসা ক্যাটাগরির ধরন। এবং সেই ধরনের অনুযায়ী আপনার খরচ হয়ে থাকবে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়ে থাকে ভিসার দাম। আপনি যদি সরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে আপনার সর্বোচ্চ খরচ হবে ৯ লক্ষ টাকা। আর বেসরকারিভাবে যেতে চাইলে এই খরচ আরো বেশি বেড়ে যাবে। টুরিস্ট ভিসার দাম ৩ লাখ টাকা।। শিক্ষার্থী ভিসার দাম ২ লাখ টাকা হয়ে থাকে সর্বোচ্চ।

লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে আর্টিকেলের পারবেন শিক্ষার্থী ভিসায় গেলে চার লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ হবে। যদি আপনি বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে। এবংকোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করতে চাইলে আপনার খরচ হবে ১২ লাখ টাকা এবং রেজাল্ট দাম চার থেকে ছয় লাখ টাকা হয়ে থাকে। এটি আপনি কোথা থেকে এবং কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান এজেন্সি থেকে আবেদন করছেন সেটির উপরও কম বেশি হয়ে থাকে। তবে অবশ্যই আপনাকে কোন ভালো এজেন্সির মাধ্যমে আ।বেদন করতে হবে।

লিথুনিয়া সম্পর্কে জানুন

লিথুনিয়া সম্পর্কে জানুন। এটি হলো ইউরোপের একটি অন্যতম দেশ। এ দেশকে বলা হয়ে থাকে বাল্টিক দেশ। বর্তমানে এর কিছু অংশ বেলারুশ ও ইউক্রেনের অধীনে চলে যাওয়ায় এটি আর আগের মতো অনেক বড় নেই। এই দেশ স্বাধীনতা লাভ করে ১৯১৮ সালে। কিন্তু ১৯৪০ সালে সোভিয়েত এটিকে আবার দখল করে নেয়। ১৯৯০ সালে দেশটি অর্থনৈতিক মন্দা বেকারত্ব মুদ্রাস্ফীতিতে জর্জরিত হয়ে পড়ে।

আরও পড়ুনঃ  কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

পরবর্তীতে তারা এটি কাটিয়ে উঠতে পারে এবং বর্তমানে ইউরোপের একটি অন্যতম উন্নত দেশ হিসেবে নিজেদেরকে দাঁড় করিয়েছে। তারা ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদান করে একুশে শতকের দিকে। এদেশের জনসংখ্যা খুবই কম। যে কারণে সেখানে কাদের তুলনায় শ্রমিক সংখ্যা অনেক কম। তার প্রতি বছর সরকারি ও বেসরকারিভাবে নানা শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে।

কেন লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করবেন

কেন লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করবেন? বাংলাদেশীদের মধ্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে গিয়ে কাজ করার ইচ্ছা দেখা যায়। এর প্রধান কারণ হচ্ছে আলো বেতনের সুযোগ। অর্থাৎ আপনি সহজ ইউরোপের দেশে গিয়ে কাজ করতে পারলে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেখানে বিভিন্ন কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ করা হয়ে থাকে।

আপনি যদি সরকারিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে থাকেন তাহলে খুব কম খরচের মধ্যেই আপনার কাজ হয়ে যাবে। এটি হচ্ছে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সব থেকে বড় সুবিধা। সাধারণত চারটি ক্যাটাগরিতে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন। সাধারণ কর্মীদের জন্য, অভিজ্ঞ কর্মীদের জন্য, সিজনাল ও ইন্ট্রা। এই চার ক্যাটাগরির জন্য চার রকমের ভিসার ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি যে ক্যাটাগরিতে যেতে চান সেটির জন্য ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

লিথুনিয়া-যেতে-কত-টাকা-লাগে

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া হচ্ছে অনলাইন আবেদন। অনলাইনের মাধ্যমে বর্তমান সময়ে সব কাজ অনেক বেশি সহজ হয়ে গেছে। তাহলে কোন দোকান অথবা নিজে ঘরে বসেই মোবাইল ল্যাপটপের সাহায্যে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু এই কাজের জন্য সেখানে যেতে চান সেটির জন্যই আপনাকে আবেদন করা লাগবে।

এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে তথ্য দিতে হবে। এবং অবশ্যই সঠিক তথ্য দিতে হবে। আপনি যদি শেখেন কার দেয়া সার্কুলার দেখে আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই google এর মাধ্যমে আবেদন করা লাগবে। এবং তাদের দেয়া ওয়েবসাইটে আপনাকে ফরম পূরণ করা লাগবে। তাদের ওয়েবসাইটের নাম হল লিথুনিয়া ভিসা অ্যাপ্লিকেশন। সেখানে দেয়া খালি ঘরে যেখানে যেই তথ্য চাইবে সেটি আপনাকে পূরণ করে আবেদনের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে।

লিথুনিয়ায় কোন কাজের ডিমান্ড বেশি

লিথুনিয়ায় কোন কাজের ডিমান্ড বেশি? আপনি যে দেশেই যেতে চান না কেন অবশ্যই আপনাকে সেখানকার চাহিদা অনুযায়ী কাজ শিখে যেতে হবে। আপনি যখন একটি দেশে চাহিদা অনুযায়ী কাজ শিখে যেতে পারবেন তখন আপনার জন্য সেই দেশে যাওয়াটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে। এবং আপনি বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাদের দেশে কাজ অনুযায়ী শ্রমিক সংখ্যা অনেক কম।

তাই তারা বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশীদের জন্য একটি বড় সুযোগ রয়েছে সেখানে গিয়ে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ে তোলা। তাই আপনি যদি মনে করেন সেখানে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সেখানকার কাজে চাহিদা গুলো জানতে হবে। এবং সেই কাজগুলোতে আপনাকে অনেক বেশি দক্ষ হয়ে উঠতে হবে। এবং আপনার অভিজ্ঞতা থাকলে আরো ভালো।

  • ড্রাইভিং ওয়েল্ডার
  • হোটেলের কাজ
  • ক্লিনারের কাজ
  • ইলেকট্রিক্যাল
  • কন্সট্রাকশন এর কাজ

বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়া যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়া যাওয়ার উপায় বা মাধ্যম রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে বা উপায় আপনি খুব সহজেই লিথুনিয়া যেতে পারবেন। সাধারণত লিথুনিয়া কেউ উচ্চশিক্ষা আবার কেউ ভ্রমণের জন্য যেতে চায়। এবং কর্মসংস্থানের সুযোগের জন্য বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারে। সেখানে রয়েছে উন্নতমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও খরচ অনেক কম। সেখানে সাংস্কৃতিক পরিবেশ অনেক বেশি সমৃদ্ধ।তাই আপনি খুব সহজেই উচ্চ শিক্ষার জন্য লিথুনিয়া যেতে পারেন এবং পড়া শেষে সেখানে আপনি চাইলে উন্নত মানের কাজের ব্যবস্থা করতে পারেন নিজের জন্য। 

আপনাকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ, ভিসা করার নিয়ম ও আনুষাঙ্গিক আরও প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো জানতে হবে। প্রথমে আপনাকে আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় ও করছি নির্বাচন করে নিতে হবে। এবং সেখানে কিভাবে ভর্তি হওয়া যায় ও প্রয়োজনে কাগজপত্র জোগাড় করে জমা দিতে হবে।সেখানকার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ও উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় হল ভিলনিয়াস ইউনিভার্সিটি, Vytautas Magnas University,ISM University Of Management And Economics ইত্যাদি। আপনি যেখানে ভর্তি হতে চান সেখানকার ফোন পূরণ করে অনলাইন এর মাধ্যমে জমা দিন। এ ফর্ম আপনি তাদের দেয়া ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। এবং আপনার আগে প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট জমা দিতে হবে। 

আরও পড়ুনঃ দুবাই লটারি কিভাবে কিনব ও এর নীতিমালা

এবং অবশ্যই আপনার প্রফেসর বা ভাষার দক্ষতার প্রমাণপত্র দিতে হবে।বৈধ পাসপোর্ট লাগবে এবং আপনার অভিজ্ঞতা এবং উচ্চ শিক্ষার ব্যাপারে একটি সিভি বা মোটিভেশন লেটার দিতে হবে। এবং অনেক ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিদ্যালয় আপনার এডমিশন পরীক্ষা দিতে হবে। সেখানে উত্তীর্ণ হলে আপনি ভর্তি হতে পারবেন। লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে এটি জানারপাশাপাশি আপনাকে এসব জানতে হবে। তাহলে আপনি শ্রমিক হিসেবে না গিয়ে শিক্ষার্থী হিসেবে গিয়ে উন্নত মানের জীবন ও কাজকে বেছে নিতে পারেন।এবং ভিসার জন্য আপনি সঠিক সম্পূর্ণ তথ্য দিন। আপনার একটি তিন মাসের মেয়াদের পাসপোর্ট থাকতে হবে। 

অবশ্যই আপনার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেতে হবে। আপনার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। অবশ্যই আর্থিক অবস্থা দেখানোর জন্য উন্নত মানের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিতে হবে। যদি কোথাও আপনার কাজের প্রমাণ চায় তাহলে আপনাকে কাজের প্রমাণপত্র দিতে হবে।আপনি লিথুনিয়া পৌঁছানোর জন্য তুরকিশ এয়ারলাইন্স, কাতার এয়ারওয়েজ ও এমিরেটস এয়ারলাইন্স ব্যবহার করতে পারবেন। এবং সেখানে থাকার জন্য আপনার বেশ কয়েকটি ভালো সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি শিক্ষার্থী ভিসায় গিয়ে থাকেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমেটরি সেখানে থাকতে পারেন। অথবা বেশি খরচ করে প্রাইভেট অ্যাপার্টমেন্টে গিয়ে উঠতে পারেন। কিন্তু সেটি বাংলাদেশেদের জন্য অনেক বেশি ব্যয়বহুলা হয়ে যায়।

শিক্ষার্থীরা দাঁড়িয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি সেখানে পার্ট টাইম জব করতে পারবে। তারা সারা সপ্তাহ জুড়ে সর্বমোট 20 ঘন্টা কাজ করতে পারবে। এবং পড়াশোনা ঠিক রেখে তারা যদি মনে করে দুটোর সময় ফুল টাইম করবে সে সুযোগও রয়েছে। এবং সেটি বাংলাদেশি টাকায় মোটা অংকের হয়ে থাকে। সেখানে বেশিরভাগ মানুষজনের ইংরেজিতে কথা বলে থাকে। পাশাপাশি তাদের লিথুনিয়ার ভাষা তো তারা বলেই। ইংরেজির পাশাপাশি আপনি যদি লিথুনিয়ান ভাষা  শিখতে পারেন তাহলে আপনার জন্য আরো ভালো হবে। সেই দেশের উন্নতমানের শিক্ষা ব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক পরিবেশের সমৃদ্ধতা, শিক্ষা গ্রহণের যে সুন্দর একটি সুযোগ পরিবেশ রয়েছে তা বাংলাদেশীদের জন্য অতুলনীয়।

লিথুনিয়া-যেতে-কত-টাকা-লাগে

লিথুনিয়ায় বেতন কেমন

লিথুনিয়ায় বেতন কেমন? লিথুনিয়ায় আপনার জন্য রয়েছে উন্নত মানের বেতনের সুযোগ। আপনার কাজের দক্ষতা শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। সেখানে সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ বেতন .৬০ হাজার টাকা হয়ে থাকে। তবে সেখানে আপনি চাইলে ওভার টাইম করতে পারবেন। এর ফলে আপনার ইনকাম আরো বেশি হবে। ওভার টাইম করেই আপনি সর্বোচ্চ 70 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে থাকে এবং আপনি যদি শিক্ষার্থী সেখানে গিয়ে থাকেন তাহলে আপনার বেতন অনেক বেশি হবে। অবশ্যই শিক্ষার সম্মান সব জায়গাতেই অনেক বেশি। সে ক্ষেত্রে বেতন ৯০ হাজার দেড় লাখ পর্যন্ত হতে পারে। অনেকের বেতন সম্পর্কে না জেনেই অনেক টাকা খরচ করে অনেক দেশেই চলে যান। অনেকেই মনে করে থাকেন বিদেশ মানেই মনে হয় একসাথে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু আসলে অবশ্যই আপনাকে সেখানকার থাকা খাওয়ার খরচ এবং বেতন সম্পর্কে ভালোভাবে জেনেই যাওয়া উচিত।

লেখকের মন্তব্যঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে

লিথুনিয়া যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সেই দেশ, সেখানকার সুযোগ সুবিধা এবং নিয়ম কানুন সম্পর্কে  জানতে হবে। এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আগের থেকে সেখানে যাওয়ার খরচ আংশিক বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে যাবার খরচের থেকে যদি আপনার লাভটা বেশি মনে হয় তাহলে অবশ্যই আপনার সেখানে যাওয়া উচিত। এবং আপনার সাথে কোন দালাল চক্রের হাতে না পড়েন সেই দিকটি নিশ্চিত করুন।

আপনি যদি সরকারিভাবে বৈধ উপায়ে লিথুনিয়া শ্রমিক হিসেবে দিতে চান তাহলে খরচ কিছুটা কম হবে। সেই দেশের সরকার অনুমোদিত বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে আপনি ভিসা কালেক্ট করতে পারবেন। ওপরের লেখা গুলো আপনি যদি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে সেখানকার ভিসার ধরন এবং দাম সম্পর্কে আপনি অবগত হতে পেরেছেন। এবং কোন মাধ্যম বা উপায়ে গেলে আপনি অধিক লাভবান হতে পারবেন সেটি আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রওশন ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url